IPL Auction 2025 Live

Odisha FC Apologise for Coach's Comment: 'ধর্ষণ' প্রসঙ্গ টেনে বিতর্কের মুখে কোচ স্টুয়ার্ট বাক্সটার, টুইটারে ক্ষমা চাইল ওড়িশা এফসি ক্লাব

সোমবার বাম্বোলিমের জিএমসি স্টেডিয়ামে জামশেদপুর এফসির (Jamshedpur FC) কাছে ১-০ গোলে হেরে ম্যাচের পর সাক্ষাত্কারে কোচ স্টুয়ার্ট বাক্সটারের বিতর্কিত মন্তব্যে নিয়ে ক্ষমা চায় ওড়িশা এফসি। সাক্ষাৎকারে ধর্ষণের প্রসঙ্গ টেনে আনায় তা নিয়ে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়। ওড়িশা এফসির হারের পর কোচ স্টুয়ার্ট বাক্সটার মন্তব্য করে বসেন,'আমাদের একজন খেলোয়াড়কে ধর্ষণ করতে হবে তা না হলে একটি পেনাল্টি হলে আমাদের খেলোয়াড়রাই ধর্ষিত হয়ে যাবেন'। এই মন্তব্য কুরুচিকর বলে মন্তব্য সকলের। বিতর্ক বেসামাল হতেই কোচের তরফে ক্ষমা চায় ওড়িশা এফসি ক্লাব।

স্টুয়ার্ট বাক্সটার (Photo Credits: Twitter)

পানাজি, ২ ফেব্রুয়ারি: সোমবার বাম্বোলিমের জিএমসি স্টেডিয়ামে জামশেদপুর এফসির (Jamshedpur FC) কাছে ১-০ গোলে হেরে ম্যাচের পর সাক্ষাত্কারে কোচ স্টুয়ার্ট বাক্সটারের বিতর্কিত মন্তব্যে নিয়ে ক্ষমা চায় ওড়িশা এফসি। সাক্ষাৎকারে ধর্ষণের প্রসঙ্গ টেনে আনায় তা নিয়ে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়। ওড়িশা এফসির হারের পর কোচ স্টুয়ার্ট বাক্সটার মন্তব্য করে বসেন,'আমাদের একজন খেলোয়াড়কে ধর্ষণ করতে হবে তা না হলে একটি পেনাল্টি হলে আমাদের খেলোয়াড়রাই ধর্ষিত হয়ে যাবেন'। এই মন্তব্য কুরুচিকর বলে মন্তব্য সকলের। বিতর্ক বেসামাল হতেই কোচের তরফে ক্ষমা চায় ওড়িশা এফসি ক্লাব (Odisha FC)।

ওড়িশা এফসি এদিন টুইটারে কোচের মন্তব্যের অপরাধ স্বীকার করে লেখে, 'ম্যাচ শেষের পর সাক্ষাৎকারে কোচ স্টুয়ার্ট বক্সার যে মন্তব্যটি করেছেন তা সত্যিই আপত্তিকর। আমরা এইধরণের মন্তব্যকে একেবারেই সমর্থন করি না এবং আমাদের ক্লাবও এধরনের মন্তব্যকে সমর্থন করে না। এধরনের মন্তব্যের জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। ক্লাব বিষয়টি নিয়ে অন্তর্বর্তী আলোচনা করবে।' আরও পড়ুন, আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি দেশজুড়ে জাতীয় ও রাজ্য সড়কগুলি অবরোধের ডাক দিলেন আন্দোলনরত কৃষকেরা

ম্যাচের প্রথমার্ধে জামশেদপুর এফসির মহম্মদ মোবাশির একটি গোল করেন, খেলা শেষ হওয়া পর্যন্ত অবধারিত ছিল। ফলে ১ গোলে ওড়িশার হেকে এগিয়ে গিয়ে জয়লাভ করে জামশেদপুর এফসি। ডিয়েগো মরিসিওকে টিপি রেহেনেশ পা দিয়ে মারলে ওড়িশা এফসির তাদের বিরুদ্ধে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত হয়। বল সংগ্রহ করতে যখন রেহেনেশ এগিয়ে এসেছিল, তখন মরিসিও গোলের মুখোমুখি হয়েছিল কিন্তু পরবর্তীতে তিনি মরিসিওকে ধরে ফেলেন। রেফারি অবশ্য রেহেনেশেরই বলটি স্পর্শ করেছে বলে মনে করেন এবং ওড়িশাকে কর্নার কিক দেন। ফলে গোলের সুযোগ হারায় ওড়িশা এফসি।