I-League 2020–21: করোনার কারণে আগামী আই লিগের সব ম্যাচ হতে পারে পশ্চিমবঙ্গেই
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে টুর্নামেন্ট আয়োজনে অনিশ্চয়তা রয়েছে, সেই কারণে অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন (AIFF) একটি নির্দিষ্ট স্থানেই পুরো ২০২০-২০২১ মরশুমের আই লিগ (I-League 2020–21) আয়োজন করতে চাইছে। আর তা হতে পারে পশ্চিমবঙ্গেই। নভেম্বর থেকে শুরু হওয়ার কথা আই লিগ। আই লিগের মতো আইএসএলও একটি কেন্দ্রীয় ভেন্যুতে আয়োজন করার বিষয়ে ভাবা হচ্ছে। গোয়ায় সম্ভবত গোটা টুর্নামেন্ট হতে পারে। গোয়াতে না হলে তালিকায় রয়েছে কেরালা বিকল্প।
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে টুর্নামেন্ট আয়োজনে অনিশ্চয়তা রয়েছে, সেই কারণে অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন (AIFF) একটি নির্দিষ্ট স্থানেই পুরো ২০২০-২০২১ মরশুমের আই লিগ (I-League 2020–21) আয়োজন করতে চাইছে। আর তা হতে পারে পশ্চিমবঙ্গেই। নভেম্বর থেকে শুরু হওয়ার কথা আই লিগ। আই লিগের মতো আইএসএলও একটি কেন্দ্রীয় ভেন্যুতে আয়োজন করার বিষয়ে ভাবা হচ্ছে। গোয়ায় সম্ভবত গোটা টুর্নামেন্ট হতে পারে। গোয়াতে না হলে তালিকায় রয়েছে কেরালা বিকল্প।
ইন্ডিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (IFA) যদিও কলকাতায় ম্যাচ আয়োজন করতে আগ্রহী। আইএফএ সচিব জয়দীপ মুখার্জি বলেছেন যে তাঁরা আই-লিগের ম্যাচ আয়োজন করতে প্রস্তুত। আইএফএ সচিব আরও উল্লেখ করেছেন যে পশ্চিমবঙ্গে ৫-৬টি মাঠ রয়েছে, কল্যাণী স্টেডিয়াম, রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়াম, বারাসত সহ অনেক স্টেডিয়ামেই খেলা হতে পারে। কলকাতার যাদবপুরের কিশোর ভারতী স্টেডিয়ামটিও নতুনভাবে সংস্কার করা হচ্ছে। নতুন মরশুমের আগে সেটা রেডি হয়ে যাবে। তবে বিবেকানন্দ যুব ভারতী ক্রিড়াঙ্গনে (সল্টলেক স্টেডিয়াম) আই লিগের ম্যাচ আয়োজন করা যাবে না। কারণ এই মাঠে অনুর্ধ ১৭ মহিলা বিশ্বকাপের খেলা হবে। আরও পড়ুন: Dutee Chand Wants To Sell Luxury Car: নেই স্পনসরশিপ, অনুশীলনের খরচ যোগাতে নিজের গাড়ি বেচতে চান অ্যাথলিট দ্যুতি চাঁদ
আসলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আগামীদিনে যে কোনও টুর্নামেন্ট বা শিবিরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বিশেষ কয়েকটি নিয়ম মানা বাধ্যতামূলক। বর্তমানে ইউরোপের লিগগুলিতে সেভাবেই হচ্ছে। তাই কম সংখ্যক স্থানে একটি কমপ্যাক্ট টুর্নামেন্ট আয়োজন করলে খেলোয়াড়দের সুরক্ষা এবং স্বাস্থ্য বজায় রাখতে যে সব নির্দেশিকা মানতে তা মানা আরও সহজ হবে। স্টেডিয়াম এবং প্রশিক্ষণের জায়গাগুলি স্যানিটাইজ করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া প্রতি সপ্তাহে খেলোয়াড়দের করোনা পরীক্ষা করতে হবে।