Google Doodle: বিশেষ ডুডলে ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী সত্যেন্দ্র নাথ বসুকে শ্রদ্ধা জানাল গুগল

ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী এবং গণিতবিদ সত্যেন্দ্র নাথ বসুকে (Physicist And Mathematician Satyendra Nath Bose) এবং 'বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেটে' (Bose-Einstein Condensate) তাঁর অবদানকে একটি ডুডলের (Google Doodle) মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানাল গুগল। ১৮৯৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন সত্যেন্দ্রনাথ বসু। তাঁর কোয়ান্টাম ফর্মুলেশনগুলি আলবার্ট আইনস্টাইনের (Albert Einstein) কাছে পাঠিয়েছিলেন, যিনি এটিকে কোয়ান্টাম মেকানিক্সের একটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।

Google Doodle (Photo: Google)

ভারতীয় পদার্থবিজ্ঞানী এবং গণিতবিদ সত্যেন্দ্র নাথ বসুকে (Physicist And Mathematician Satyendra Nath Bose) এবং 'বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেটে' (Bose-Einstein Condensate) তাঁর অবদানকে একটি ডুডলের (Google Doodle) মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানাল গুগল। ১৮৯৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন সত্যেন্দ্রনাথ বসু। তাঁর কোয়ান্টাম ফর্মুলেশনগুলি আলবার্ট আইনস্টাইনের (Albert Einstein) কাছে পাঠিয়েছিলেন, যিনি এটিকে কোয়ান্টাম মেকানিক্সের একটি উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।

সত্যেন্দ্র নাথ বসুর খ্যাতির যাত্রা শুরু হয়েছিল শিক্ষাক্ষেত্রে। ১৫ বছর বয়স তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিজ্ঞানের স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করা শুরু করেন এবং এর পরেই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফলিত গণিতে স্নাতকোত্তর অর্জন করেন। তিনি দুটি কোর্সেই শীর্ষস্থান অর্জন করেন। তাঁর বাবা একজন হিসাবরক্ষক ছিলেন, কাজে যাওয়ার আগে সমাধান করার জন্য ছেলেকে পাটিগণিত করতে দিয়ে যেতেন। কারণ গণিতে সত্যেন্দ্রনাথের বিশেষ আগ্রহ ছিল। আরও পড়ুন: RIP KK: ইয়ারোঁ … ইয়াদ আয়েঙ্গে ইয়ে পল- আমূলের শ্রদ্ধায় কেকে

১৯১৭ সাল নাগাদ বসু পদার্থবিদ্যার উপর বক্তৃতা দিতে শুরু করেন। স্নাতকোত্তর ছাত্রদের প্ল্যাঙ্কের বিকিরণ সূত্র শেখানোর সময় কণা গণনা করার উপায় নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন এবং তার নিজস্ব তত্ত্ব নিয়ে পরীক্ষা শুরু করেছিলেন। তিনি প্ল্যাঙ্কস ল অ্যান্ড দ্য হাইপোথিসিস অফ লাইট কোয়ান্টা নামে একটি প্রতিবেদনে তাঁর ফলাফলগুলি নথিভুক্ত করেছেন এবং এটি দ্য ফিলোসফিক্যাল ম্যাগাজিন নামে একটি বিশিষ্ট বিজ্ঞান জার্নালে পাঠিয়েছিলেন। যখন তাঁর গবেষণা প্রত্যাখ্যান করা হয়, তখন তিনি গবেষণাপত্রটি আলবার্ট আইনস্টাইনের কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন। আইনস্টাইন আবিষ্কারের তাৎপর্য স্বীকার করেছিলেন এবং শীঘ্রই বসুর সূত্রটি বিস্তৃত ঘটনার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেছিলেন। বসুর গবেষণাটি কোয়ান্টাম তত্ত্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারগুলির মধ্যে একটি।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now