মন্ত্রী হতে চাইলে প্রথমেই কালেক্টর-এসপির কলার চেপে ধরো, পড়ুয়াদের কী বললেন ছত্তিশগড়ের মন্ত্রী? (দেখুন ভিডিও)

মন্ত্রী এসেছেন স্কুল সফরে, খুদে পড়ুয়াদের সঙ্গে তিনি কথা বলছেন। মন্ত্রীকে সামনা সামনি দেখে বিগলতি পড়ুয়ারা। একজন তো জিজ্ঞাসা করেই ফেলল, কী করে আপনি মন্ত্রী হলেন। সে-ও বড় হয়ে মন্ত্রী হতে চায় কি না। সেসব শুনে মন্ত্রীর সহাস্য উত্তর, এখন থেকেই কালেক্টর বা এসপি-র কলার টেনে ধরো। তাহলে ভবিষ্যতে তোমার মন্ত্রী হওয়ার পথ কিছুতেই আটকাবে না। মন্ত্রী হওয়ার এহেন পন্থা জানিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্কে জড়িয়েছেন ছত্তিশগড়ের মন্ত্রী কাওয়াসি লাখমা (Kawasi Lakhma)।

ছত্তিশগড়ের মন্ত্রী কাওয়াসি লাখমা(Photo Credit: ANI)

শুকমা, ১০ সেপ্টেম্বর: মন্ত্রী এসেছেন স্কুল সফরে, খুদে পড়ুয়াদের সঙ্গে তিনি কথা বলছেন। মন্ত্রীকে সামনা সামনি দেখে বিগলতি পড়ুয়ারা। একজন তো জিজ্ঞাসা করেই ফেলল, কী করে আপনি মন্ত্রী হলেন। সে-ও বড় হয়ে মন্ত্রী হতে চায় কি না। সেসব শুনে মন্ত্রীর সহাস্য উত্তর, এখন থেকেই কালেক্টর বা এসপি-র কলার টেনে ধরো। তাহলে ভবিষ্যতে তোমার মন্ত্রী হওয়ার পথ কিছুতেই আটকাবে না। মন্ত্রী হওয়ার এহেন পন্থা জানিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্কে জড়িয়েছেন ছত্তিশগড়ের মন্ত্রী কাওয়াসি লাখমা (Kawasi Lakhma)। মন্ত্রীর এই বিতর্কিত বক্তব্যের ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই ভাইরাল হয়েছে। মন্ত্রীর আচরণের নমুনা শুনে শুরু হয়েছে সমালোচনা। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিশগড়ের শুকমার এক স্কুলে।

জানা গিয়েছে, শিক্ষক দিবস উপলক্ষে স্কুল পড়ুয়াদের সঙ্গে এক মুখোমুখি বার্তালাপের অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়। সেখানেই গিয়েছিলেন মন্ত্রী কাওয়াসি লাখমা। ছাত্রদের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গেই এই বিতর্কিত মন্তব্যটি করেন তিনি। এদিকে সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই পাল্টা বিবৃতি দিয়ে মন্ত্রী জানান, তাঁর বক্তব্যকে বিকৃত করে প্রচার করা হচ্ছে। তিনি মোটেই একথা বলেননি। পড়ুয়ারা যখন তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিল কী করে নেতা হওয়া যায়, তখন তিনি বলেছিলেন একমাত্র মানুষের উন্নয়নের কাজ করলেই প্রথমে নেতা ও পরে মন্ত্রী হওয়া যায়। আরও পড়ুন-কাশ্মীর নিয়ে আঙুল তোলার অধিকার পাকিস্তানকে কে দিয়েছে? ৩৭০ ধারা বিলোপ প্রসঙ্গে ইসলামাবাদকে তুলোধনা শশী থারুরের

তিনি নাকি খুদে পড়ুয়াদের কাছে জানতে চান, তারা কি ভাল নেতা হতে চায়? তাহলে অবশ্যই মানুষের জন্য কাজ করতে হবে। ভাল কাজ। মানুষের উন্নয়নের জন্য সুযোগ সুবিধা আদায় করতে সরকারি আধিকারিক প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে বোঝাপড়াও করতে হবে। কিন্তু তাঁর অভিযোগ, এই বক্তব্যকে বিকৃত করে প্রচার শুরু করেছে মিডিয়া। যা শুনে হইচই পড়ে গিয়েছে। বেশ কিছুদিন আগে পুলিশ ও তৃণমূলের নেতা কর্মীদের মারধরের দাওয়াই দিয়ে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। তাঁর বক্তব্য ছিল, বিজেপির সমর্থকরা যেন পুলিশ ও তৃণমূলীদের দেখতে পেলেই বেধড়ক মারে। বাকিটা তিনি বুঝে নেবেন। এই বক্তব্যকে কেন্দ্র করে কম বিতর্ক হয়নি। ঘটনাটি থানা পর্যন্তও গড়িয়েছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now