৩২ তলা বাড়ির ন্যাড়া ছাদে খেলে বেড়াচ্ছে ৪ খুদে, কী হল তারপর?
যদি খুদেরা কখনও দলবেঁধে খেলা শুরু করে তখন সব সময়ই বাবা-মায়ের সেদিকে একটু নজর রাখতেই হয়। কেননা কোনটা ভাল কোনটা মন্দ, কোনটা বিপদের কোনটা আনন্দের, তা বোঝার মতো বুদ্ধি তাদের হয়নি। তাই যে কোনও মুহূর্তেই খেলতে খেলতে বিপদ ঘটে যেতে পারে। আনন্দের উৎসে যা দঃখকে বহন করে আনবে। তেমনই একটা ঘটনা ঘটল চিনে (China)। দেখা গেল চার খুদে ৩২ তলা বাড়ির ছাদে উঠে খেলছে। সেই খেলার ভিডিও ভাইরাল হতেই নেটিজেনদের চোখ প্রায় কপালে উঠেছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে ন্যাড়া স্লাইডিং ছাদে চার খুদে সিঁড়ি সিঁড়ি খেলে চলেছে। কোনওভাবে খেলতে খেলতে একটা পা পিছলে গেলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে না।
যদি খুদেরা কখনও দলবেঁধে খেলা শুরু করে তখন সব সময়ই বাবা-মায়ের সেদিকে একটু নজর রাখতেই হয়। কেননা কোনটা ভাল কোনটা মন্দ, কোনটা বিপদের কোনটা আনন্দের, তা বোঝার মতো বুদ্ধি তাদের হয়নি। তাই যে কোনও মুহূর্তেই খেলতে খেলতে বিপদ ঘটে যেতে পারে। আনন্দের উৎসে যা দঃখকে বহন করে আনবে। তেমনই একটা ঘটনা ঘটল চিনে (China)। দেখা গেল চার খুদে ৩২ তলা বাড়ির ছাদে উঠে খেলছে। সেই খেলার ভিডিও ভাইরাল হতেই নেটিজেনদের চোখ প্রায় কপালে উঠেছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে ন্যাড়া স্লাইডিং ছাদে চার খুদে সিঁড়ি সিঁড়ি খেলে চলেছে। কোনওভাবে খেলতে খেলতে একটা পা পিছলে গেলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে না।
এমন রোমহর্ষক ঘটনার ভিডিওটি করেছেন ৩২ তলা বাড়ির ঠিক উল্টোদিকের আবাসনের কোনও এক বাসিন্দা। তারপর সেই ভিডিও চিনের নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতেই তা ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। ঘটনাস্থল দক্ষিণ পূর্ব চিনের গুইজহউ প্রদেশের জুনেই নামের এক জায়গার রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্স। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে দলবদ্ধ ভাবে খেলে চলেছে চার খুদে। ৩২ তলা ন্যাড়া ছাদে তাদের মধ্যে ২ জন স্লাইডিংয়ের চেষ্টা করে চলেছে। বাকি দুই খুদে রেলিংঙে ভর দিয়ে তাই দেখছে। একবার মনে মনে চিন্তা করে নিন আরনি একটা ৩২ তলা বাড়ির ন্যাড়া ছাদে দাঁড়িয়ে আছেন। দেখবেন শিরদাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে যাবে। পায়ের তলটা শিরশিরিয়ে উঠবে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, চার খুদে মহা বিচ্ছু। তারা ওই ৩২ তলা বাড়ির ছাদে পৌঁছেছে জরুরি অবস্থায় ব্যবহৃত সিঁড়ি দিয়ে। সাধারণত আবাসনে আগুন লাগলে যে পথে বাসিন্দাদের উদ্ধার করে আনা হয়, সেই সিঁড়িই তারা ব্যবহার করেছে। প্রায় মিনিট ২০-র মতো সময় তারা ছাদের থাকলেও কেউ নজরদারি করছিল না। সৌভাগ্যবশত চারজনের কেউই আঘাত পায়নি। তবে ঘটনাটা নিঃসন্দেহে আতঙ্কের। এসব বিষয়ে অভিভাবকদের অবশ্যই নজরে রাখা উচিত। এদিকে ভাইরাল ভিডিও দেখে নেটিজেনরা চার খুদের বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় আচ্ছা করে ক্ষোভ উগরে দিয়েছে।