Rash Behari Bose Death Anniversary: ব্রিটিশ রাজত্বের ভিত নাড়িয়ে দিয়েছিলেন বাঙালি বিপ্লবী রাসবিহারী বসু
রাসবিহারী বসু (Rash Behari Bose), যার উপস্থিতি ব্রিটিশ রাজত্বের ভিত টালমাটাল করে দিয়েছিল। ব্রিটিশ শাসনে যুব সমাজের মধ্যে পাশ্চাত্য শিক্ষা অর্জনের চাহিদা বাড়ছিল অন্যদিকে বাড়ছিল দেশ মুক্তির লড়াইয়ের জেদ। দেশ স্বাধীনের লড়াইয়ে তরুণদের মধ্যে দেখা দিয়েছিল এক অদম্য জেদ, এরমধ্যেই ছিলেন একজন রাসবিহারী বসু। শৈশব থেকেই রাসবিহারী বসুর মনে ছিল ইংরেজদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের আগুন।
রাসবিহারী বসু (Rash Behari Bose), যার উপস্থিতি ব্রিটিশ রাজত্বের ভিত টালমাটাল করে দিয়েছিল। ব্রিটিশ শাসনে যুব সমাজের মধ্যে পাশ্চাত্য শিক্ষা অর্জনের চাহিদা বাড়ছিল অন্যদিকে বাড়ছিল দেশ মুক্তির লড়াইয়ের জেদ। দেশ স্বাধীনের লড়াইয়ে তরুণদের মধ্যে দেখা দিয়েছিল এক অদম্য জেদ, এরমধ্যেই ছিলেন একজন রাসবিহারী বসু। শৈশব থেকেই রাসবিহারী বসুর মনে ছিল ইংরেজদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের আগুন।
১৯০৮ সালে আলিপুর বোমা মামলায় জড়িয়ে পড়ার পর বাংলা থেকে বেরিয়ে যান তিনি। অমরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের হাত ধরে বাঘাযতীনের নেতৃত্বাধীন এক বিপ্লবী গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন রাসবিহারী বসু। ইংরেজদের বিরুদ্ধে দিল্লি ষড়যন্ত্র, বেনারস ষড়যন্ত্র এবং লাহোরের গাদর ষড়যন্তের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। ১৯১২ সালের ২৩ ডিসেম্বর লর্ড হার্ডিংয়ের উপর হামলার মাস্টারমাইন্ড ছিলেন তিনি। পরবর্তী সময়ে নিজের সমস্ত দায়িত্ব নেতাজির হাতে অর্পণ করে জাপান চলে যান রাসবিহারী বসু।
ব্রিটিশ খোচরদের চোখে ধুলো দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মীয় সেজে ১৯২৩ সালে দেশ ছাড়েন রাসবিহারী বসু। এরপর তিনি পাড়ি দেন জাপানে। নাকামুরায়ার কারির সঙ্গে জাপানিদের পরিচয় করিয়েছেন খোদ রাস বিহারী বসু। জাপানি বেকারিতে তৈরি করেছিলেন তিনি মুরগীর ঝোল। যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে ১৯৪৫ সালের ২১ জানুয়ারি জাপানের টোকিও-তে মৃত্যু হয় রাসবিহারী বসু