Measles Infections: হাম আক্রান্ত রোগী ১৮ জনকে সংক্রমিত করতে পারে, সতর্কবার্তা WHO-এর

গত বছরের মতো এবারও যখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হাম আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে তখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে টুইট করে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।

ফাইল ফটো

নয়াদিল্লি: হামে (measles) আক্রান্ত একজন রোগী (patient) ১৮ জনকে সংক্রমিত (infect) করতে পারে। সম্প্রতি চারিদিকে যখন হামের প্রকোপ বাড়ছে তখন এই সতর্কবার্তাই দেওয়া হল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organisation) বা WHO-এর তরফে।

গত বছরের মতো এবারও যখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হাম আক্রান্ত (Measles Infections) রোগীর সংখ্যা বাড়ছে তখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে টুইট করে সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে। ওই টুইটে উল্লেখ করা হয়েছে, হামে আক্রান্ত একজন রোগী ১২ থেকে ১৮ জনকে এই ভয়ানক রোগে সংক্রমিত (infections) করতে পারে।

২০২১ সালে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৯০ লক্ষ মানুষ এই মারণ রোগে আক্রান্ত হয়েছিল। যার মধ্যে মৃত্যু হয় ১ লক্ষ ২৮ হাজার জনের। এর মধ্যে বিশ্বের দুটি দেশ সবথেকে খারাপ অবস্থা হয়েছিল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, কম ভ্যাকসিন দেওয়া ও উপযুক্ত নজরদারির অভাবেই প্রকোপ বেড়েছিল হামের। বিশ্বের প্রায় ৪ কোটি শিশু এই মারণ রোগের ভ্যাকসিন পায়নি। ২৫ মিলিয়ন শিশু পায়নি প্রথম ডোজ আর ১৪.৭ মিলিয়ন শিশুকে দেওয়া হয়নি দ্বিতীয়টি। এখনও পর্যন্ত বিশ্বের ৮১ শতাংশ শিশুকে প্রথম ডোজ ও ৭১ শতাংশকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। যা ২০০৮ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত সময়ে সব থেকে কম।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাম হল মরিবিলিভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি ভাইরাল সংক্রমণ। এই ভাইরাস সবার প্রথমে রোগীর শ্বাসতন্ত্রে আক্রমণ করে। কাশি এবং হাঁচির দ্বারা এই ভাইরাস সংক্রমিত হয়। সংক্রমিত রোগীর ব্যবহার করা জিনিসে হাত দিয়ে সেই হাত চোখে কিংবা মুখে দিলে অপর ব্যক্তির শরীরে অনাসায়ে প্রবেশ করবে হামের ভাইরাস। এই ভাইরাস ‘কালচার’ করা এখনও সম্ভব হয়নি। কিন্তু সব ধরনের ভাইরাল রোগগুলোকে উপসর্গ দেখের শনাক্ত করা যায়।

প্রাথমিক ভাবে হামের লক্ষণ জ্বর, সর্দি, হাঁচি, চোখ লাল হওয়া, সারা শরীরে অসহ্য ব্যথা হয়। পরবর্তী পর্যায়ে গায়ে ছোট ছোট দানা বের হয়। ধীরে ধীরে সেই ছোট দানা গুলো ফোস্কার মত আকার নেয়। সঠিক ওষুধ এবং যত্নে কিছু দিনের মধ্যে সেগুলি মিলিয়ে যায় এবং রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে।

এখনও পর্যন্ত সেই অর্থে হামের কোনও ওষুধ আবিষ্কার হয়নি। যত্ন এবং সুষম আহার ধীরে ধীরে সুস্থ করে তুলতে পারে রোগীকে। সচেতন না হলে নিউমোনিয়ে, ব্রঙ্কাইটিস, কাশি, পেটের গণ্ডগোল নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে প্রাণহানির আশঙ্কাও থেকে যায়। ।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now