Eid-e-Milad-Un-Nabi 2020: ঈদ-ই-মিলাদ-উন-নবী, জানুন এই দিনটির তাৎপর্য

ঈদ-ই-মিলাদ-উন-নবী (Eid-e-Milad-Un-Nabi 2020) হচ্ছে নবী হজরত মুহাম্মদের (Muhammad) জন্মদিন হিসেবে মুসলমানদের মাঝে পালিত একটি উৎসব। মুসলিমদের মাঝে এ দিনটি বেশ উৎসবের সাথে পালন হতে দেখা যায়। হিজরি বর্ষের তৃতীয় মাস রবিউল আউয়ালের বারো তারিখে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী রবিউল আওয়াল মাসের ১২ তারিখে মক্কায় জন্ম হয়েছিল নবীর। গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে সেটা ৫৭০ খ্রিস্টাব্দ। পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের কাছে এই দিন নবী দিবস নামে পরিচিত। এই বছরঈদ-এ-মিলাদুন্নবী ২৯ অক্টোবর সন্ধ্যায় শুরু হবে এবং পরের দিন অর্থাৎ ৩০ অক্টোবর সন্ধ্যায় শেষ হবে।

Eid-E-Milad-Un-Nabi 2020

ঈদ-ই-মিলাদ-উন-নবী (Eid-e-Milad-Un-Nabi 2020) হচ্ছে নবী হজরত মুহাম্মদের (Muhammad) জন্মদিন হিসেবে মুসলমানদের মাঝে পালিত একটি উৎসব। মুসলিমদের মাঝে এ দিনটি বেশ উৎসবের সাথে পালন হতে দেখা যায়। হিজরি বর্ষের তৃতীয় মাস রবিউল আউয়ালের বারো তারিখে এই উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী রবিউল আওয়াল মাসের ১২ তারিখে মক্কায় জন্ম হয়েছিল নবীর। গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে সেটা ৫৭০ খ্রিস্টাব্দ। পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের কাছে এই দিন নবী দিবস নামে পরিচিত। এই বছরঈদ-এ-মিলাদুন্নবী ২৯ অক্টোবর সন্ধ্যায় শুরু হবে এবং পরের দিন অর্থাৎ ৩০ অক্টোবর সন্ধ্যায় শেষ হবে।

হিজরি ৪র্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে মিলাদুন্নবীর প্রচলন শুরু হয়। রাসূল, আলি, ফাতেমা, হাসান ও হুসাইনের জন্মদিন। এসবের মূল প্রর্বতক ছিল খলীফা আল মুয়িজ্জু লি-দীনিল্লাহ। মিশরের এইসব অনুষ্ঠানাদি তখনও মুসলিম বিশ্বের অন্যত্র ছড়িয়ে পড়েনি। কথিত আছে যে হজরত মুহাম্মদের জন্মদিন আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপিত করা প্রথম মুসলিম শাসক হলেন মুজাফফর আল-দিন গেকবাড়ি। পরবর্তীতে যিনি ঈদে মিলাদুন্নবীকে মুসলিম বিশ্বের অন্যতম উৎসব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন, তিনি হলেন ইরাক অঞ্চলের ইরবিল প্রদেশের আবু সাঈদ কুকবুরী। জানা যায়, ৭ম হিজরি থেকে আনুষ্ঠানিক মিলাদ উদযাপন শুরু হয়। মিলাদের উপর সর্বপ্রথম গ্রন্থ রচনা করে আবুল খাত্তাব ওমর ইবনে হাসান ইবনে দেহিয়া আল কালবি।আরও পড়ুন: Eid-E-Milad-Un-Nabi 2020 Wishes: ঈদ-ই-মিলাদ-উন-নবি ২০২০ উপলক্ষে শেয়ার করুন এই বাংলা Facebook Greetings, WhatsApp Status, GIFs, HD Wallpapers এবং SMS শুভেচ্ছাগুলি

ইথিওপিয়া, ভারত, তুরস্ক, নাইজেরিয়া, শ্রীলঙ্কা, ফ্রান্স, ইতালি, জর্ডান এবং মালদ্বীপের মতো উল্লেখযোগ্য মুসলিম জনসংখ্যার দেশগুলি ছাড়াও এই দিনটি এখন প্রায় সমস্ত ইসলামি দেশে পালিত হয়। কেবল কাতার এবং সৌদি আরবে এটি সরকারি ছুটি নয় এবং দুই দেশে নবী দিবস পালন নিষিদ্ধ। এই দিনটিতে মসজিদ এবং অন্য ধর্মী জায়গাগুলি সাজিয়ে তোলা হয়, মিছিলের আয়োজন করা হয়। মুহাম্মদের গল্প বর্ণিত হয়। কিছু বিদ্বান এবং কবিরা ১৩ শতাব্দীর আরবি সুফি বুসিরির বিখ্যাত কবিতা কাসিদা আল-বুরদা শরীফ পাঠ করেন।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now