Durga Puja 2019 Skincare Tips: পুজোয় চকচকে ত্বকে চমকে দিতে এই টিপসগুলো মেনে চলুন

কুচি কুচি করে কেটে শশা/ বেসন দুধেতে নিন গুলে/ ফিরে যাবে চামড়ার দশা/ রাত্রে লাগিয়ে গালে শুলে। চন্দ্রবিন্দু ব্যান্ডের এই ত্বকের যত্ন নিন গানটা মনে আছে নিশ্চয়। সেরকমটাই করে ফেলুন। গানটির পরতে পরতে ত্বকের যত্নের বহু টিপস রয়েছে। শুনে নিলেই হয়ে যেতে পারেন এই পুজোর সেরা রূপসী। তবে রূপচর্চায় বাড়ির টোটকা সত্যিই কিন্তু অনবদ্য।

প্রতীকী ছবি (Photo Credits: Pexels)

Durga Puja 2019 Skincare tips: কুচি কুচি করে কেটে শশা/ বেসন দুধেতে নিন গুলে/ ফিরে যাবে চামড়ার দশা/ রাত্রে লাগিয়ে গালে শুলে। চন্দ্রবিন্দু ব্যান্ডের এই ত্বকের যত্ন নিন গানটা মনে আছে নিশ্চয়। সেরকমটাই করে ফেলুন। গানটির পরতে পরতে ত্বকের যত্নের বহু টিপস রয়েছে। শুনে নিলেই হয়ে যেতে পারেন এই পুজোর সেরা রূপসী। তবে রূপচর্চায় বাড়ির টোটকা সত্যিই কিন্তু অনবদ্য।

পুজোর আগে এখনও বাতাসে বইছে গরম বাতাস। সূর্যের চোখ রাঙানিতে আপনার ত্বকে পড়ছে ট্যান। মুখটাকে কোনোরকমে জড়ালেও মাথায় জমছে ঘাম। শ্রাদ্ধ হচ্ছে চুল। তবে কী করবেন? পুজোর আগে নিজেকে চকচকে না করলে যে কনফিডেন্স পাবেন না। তার জন্যই প্রয়োজন কিছু টোটকার। বাড়িতে বসেই শুরু করে দিন এই টোটকা প্রয়োগের। আরও পড়ুন, Durga Puja 2019: পোশাকে চমক দিয়ে দুর্গাপুজোয় সকালে পরুন এমন পোশাক, বিকেলে এমন...

আপনার শুরুটা হোক 'টপ টু বটম'। চুল থেকে শুরু করুন। চুলে স্মুথনিং করবেন নাকি স্ট্রেইটনিং তা না ভেবে ভাবুন কিভাবে স্বাস্থ্যকর চুল পাবেন। কিনে আনুন ভিটামিন-ই (Vitamin E)। ভিটামিন ই ৬০০ (Vitamin E 600) চুলের জন্য এক মোক্ষম ওষুধ। নারকেল তেল খাঁটি হওয়া প্রয়োজন, Aloevera ও সঙ্গে রাখতে হবে। রাত্রি বেলা ৩ টির মিশ্রণ বানিয়ে একটু তেলটা গরম করে ঠান্ডা হতে দিন। তারপর সারা রাত মেখে রেখে সকালে শ্যাম্পু করে নিন। শ্যাম্পুর পর লাগাতে পারেন একটি প্যাক। যাতে আপনার চুল হবে মসৃণ। চুল অনুযায়ী শশা মিক্সার গ্রাইন্ডারে পেস্ট করে তার মধ্যে লেবু মিশিয়ে ২ মিনিট রেখে ধুইয়ে নিন চুল ভালো থাকবে। এছাড়াপ প্যাক হিসেবে ডিমের সাদা অংশ, অলিভ অয়েল এগুলিও লাগাতে পারেন। ত্বকের জন্য বেসন, মধু, কাঁচা হলুদ, মসুর ডাল বাটা, চাল বাটা, ময়দা, শশা, গোলাপ জল, টক দই, চন্দন বাটা, কলা দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন ফেস প্যাক।

তবে আর অপেক্ষা না করে শুরু করে দিন পুজোর রূপচর্চা। গরমের কথা মাথায় রেখে বেশি করে জল খান আর হালকা খাওয়ার খান। পুজোর সময় ভারী খাওয়ার খেলেও জল খাওয়া কিন্তু কমাবেন না। তাহেল কিন্তু শরীর গরম হয়ে গিয়ে চোখ মুখ ও শরীরের বারোটা বেজে যাবে।