World Bank: ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি থাকবে ৫ শতাংশই, পূর্বাভাস বিশ্ব ব্যাঙ্কের
২০১৯-২০২০ অর্থবছরে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার (Growth rate) ৫ শতাংশে থাকার পূর্বাভাস দিল বিশ্ব ব্যাঙ্ক (World Bank)। তবে তারা বলেছে যে পরের অর্থবছরে এটি ৫.৮ শতাংশ হবে। পূর্বাভাসে বাংলাদেশের (Bangladesh) বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশের উপরে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২০ সালে পাকিস্তানের (Pakistan) আর্থিক বৃদ্ধির হার ৩ শতাংশ বা তারও কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর্থিক স্থিতিশীলতাই এর কারণ। বিশ্ব ব্যাঙ্ক বলেছে, "ভারতে নন-ব্যাঙ্কিং আর্থিক সংস্থাগুলির ঋণের দুর্বলতা আরও বাড়তে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে বৃদ্ধি ধীরে ধীরে পাঁচ শতাংশে উন্নীত হবে। পরের অর্থবছরে ৫.৮ শতাংশে ফিরে যাবে।"
নতুন দিল্লি, ৯ জানুয়ারি: ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার (Growth rate) ৫ শতাংশে থাকার পূর্বাভাস দিল বিশ্ব ব্যাঙ্ক (World Bank)। তবে তারা বলেছে যে পরের অর্থবছরে এটি ৫.৮ শতাংশ হবে। পূর্বাভাসে বাংলাদেশের (Bangladesh) বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশের উপরে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২০ সালে পাকিস্তানের (Pakistan) আর্থিক বৃদ্ধির হার ৩ শতাংশ বা তারও কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর্থিক স্থিতিশীলতাই এর কারণ। বিশ্ব ব্যাঙ্ক বলেছে, "ভারতে নন-ব্যাঙ্কিং আর্থিক সংস্থাগুলির ঋণের দুর্বলতা আরও বাড়তে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে বৃদ্ধি ধীরে ধীরে পাঁচ শতাংশে উন্নীত হবে। পরের অর্থবছরে ৫.৮ শতাংশে ফিরে যাবে।"
বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্ব ব্যাঙ্ক। তারা জানিয়েছে, ২০২০ সালে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য ধীরে ধীরে বাড়বে। যা গত বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে দুর্বল হয়ে গেছিল। যদিও আবারও নিম্নমুখী হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে নন-ব্যাঙ্কিং খাতে ঋণ পাওয়ার কঠোর শর্তের কারণেই দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা হ্রাস করছে। ২০১৯ সালে ভারতে অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছিল। উৎপাদন ও কৃষি খাতে সবচেয়ে বেশি হ্রাস পেয়েছে। যেখানে সরকারি পরিষেবা খাতগুলি জনসাধারণের ব্যয় থেকে উল্লেখযোগ্য সমর্থন পেয়েছে। তাই বিশ্ব ব্যাঙ্ক বলেছে, গৃহস্থালীর খরচ এবং বিনিয়োগে তীব্র মন্দা, সরকারি ব্যয় বৃদ্ধিই বলে দিচ্ছে চলতি অর্থবছরের শেষ পর্যন্ত আর্থিক বৃদ্ধি দুর্বল থাকবে। আরও পড়ুন: TRAI New Tariff Policy: সুখবর! মার্চ থেকেই সস্তা হচ্ছে টিভি দেখার খরচ
যদিও এলপিজিতে (LPG) ভর্তুকি ধীরে ধীরে কমানোর জন্য ভারতের চেষ্টার প্রশংসা করেছে বিশ্ব ব্যাঙ্ক। সরকার এলপিজি-র ক্ষেত্রে ভর্তুকি ব্যবস্থার সংস্কার করেছে। যা ২০১২ সাল থেকেই শুরু হয়েছিল। ভর্তুকিযুক্ত এলপিজি কালোবাজার বিক্রি হচ্ছিল। ভর্তুকিযুক্ত এলপিজি বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছিল। ভর্তুকির টাকা সরাসরি ব্যাঙ্কে ট্রান্সফার করা থেকে শুরু করে সরকার এলপিজির দাম ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করেছে। এতে করে ভর্তুকির টাকা পাঠাতে যে টাকা খরচ হত তা আর হয় না। এতে সরকারের টাকা বাঁচ
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)