NPR Updation Gets Green Signal From Cabinet: কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সবুজ সংকেত, আগামী এপ্রিলেই শুরু এনপিআর-এর কাজ
কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় (Cabinet) মঙ্গলবার জানিয়ে দেওয়া হল আগামী এপ্রিলের ১ তারিখ থেকেই দেশজুড়ে এনপিআর অর্থাৎ ন্যাশনাল পপুলেশন রেজিস্ট্রেশনের কাজ (NPR Updation) শুরু হবে। চলবে ২০২০-র ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃ্ত্বে এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা এই এনপিআর-এর জন্য আট হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দও ঘোষণা করেছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় যখন আগামী বছর এনপিআর-এর জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়ে গেল। তার আগেই রাজ্যে এনপিআর-এর কাজ বন্ধ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি।
নতুন দিল্লি, ২৪ ডিসেম্বর: কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় (Cabinet) মঙ্গলবার জানিয়ে দেওয়া হল আগামী এপ্রিলের ১ তারিখ থেকেই দেশজুড়ে এনপিআর অর্থাৎ ন্যাশনাল পপুলেশন রেজিস্ট্রেশনের কাজ (NPR Updation) শুরু হবে। চলবে ২০২০-র ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃ্ত্বে এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা এই এনপিআর-এর জন্য আট হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দও ঘোষণা করেছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় যখন আগামী বছর এনপিআর-এর জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়ে গেল। তার আগেই রাজ্যে এনপিআর-এর কাজ বন্ধ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তবে শুধু শুধু মৌখিক তথ্য সংগ্রহ করা হবে না। প্রতিটি নাগরিকের বায়োমেট্রিক তথ্য তথা আঙুলের ছাপ, রেটিনার ছবি ইত্যাদিও সংগ্রহ করা হবে।
শোনা যাচ্ছে, এনপিআর-এর নিয়মানুযায়ী কোনও ব্যক্তি কোনও নির্দিষ্ট এলাকায় ৬ মাস ধরে থাকলে বা কোনও এলাকায় পরের ৬ মাস ধরে থাকার কথা জানালে তাঁকে সেখানকার বাসিন্দা হিসাবে ধরা হবে। জনগণনা কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, NPR-এ নথিভুক্ত হবে এদেশের স্থায়ী বাসিন্দাদের যাবতীয় তথ্য।ভারতের সমস্ত স্থায়ী বাসিন্দার এনপিআর-এ নাম নথিভুক্ত করানো বাধ্য়তামূলক বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ২০১০ সালে NPR তৈরির জন্য প্রথম তথ্য সংগ্রহ করেছিল ইউপিএ সরকার। ২০১১ সালে সংগ্রহ করা হয় পরিবারভিত্তিক তথ্য। ২০১৫ সালে তা প্রথমবার আপডেট করা হয়। এবার একই সঙ্গে ব্যক্তি ও পরিবারের তথ্য সংগ্রহ করতে চলেছে সরকার। এদিকে পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জির অনুমতি ছাড়া এনপিআর হবে না তা আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কেরালাতে একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আরও পড়ুন-Cow Swayamvar In Madhya Pradesh: এবার গরুর স্বয়ম্ভরের আয়োজনে ষাঁড়ের ডাটাবেস তৈরি করল ভোপালের পশুপালন দপ্তর, কীভাবে জানেন?
এদিকে তৃণমূলের দাবি, এনপিআর হল এনআরসি-র প্রথম ধাপ। এভাবেই এনপিআর-এর মাধ্যমে এনআরসি লক্ষ্যের আরও কাছাকাছি এগিয়ে যাবে কেন্দ্রের মোদি সরকার। এবিষয়ে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, এনপিআর না হলে বঞ্চনার শিকার হতে পারে রাজ্য। কারণ, বহু প্রকল্পে কেন্দ্র অর্থ বরাদ্দ করে রাজ্যের জনসংখ্যার উপরে ভিত্তি করে। বর্তমানে ২০১১ সালের জনগণনার ভিত্তিতে সেই অর্থ বরাদ্দ করা হয়। দশ বছরে জনসংখ্যা যে বেড়েছে তা নিয়ে সংশয় নেই। বাংলার জনসংখ্যা আপডেট না হলে আর্থিক ভাবে রাজ্যের ক্ষতি। তাতে প্রকারান্তরে ক্ষতি হতে পারে রাজ্যের মানুষের। পাশাপাশি কেন্দ্রের দাবি, এনপিআর আটকানোর ক্ষমতা কোনও রাজ্যের নেই। রাজ্যসরকারি কর্মচারীরা এই কাজে সাহায্য করেন মাত্র।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)