Hathras Gangrape Case: হাথরসকাণ্ডে ১৯ বছরের তরুণীর দেহে মেলেনি ধর্ষণের চিহ্ন, দাবি ফরেন্সিক রিপোর্টে
হাথরস কাণ্ডে প্রকাশ্যে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। ১৯ বছর দলিত তরুণীর (Hathras Gangrape) শরীরে মেলেনি কোনও ধর্ষণের চিহ্ন। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের জওহরলাল নেহেরু মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের (Jawaharlal Nehru Medical College of Aligarh Muslim University) তরফে এই রিপোর্টই তুলে দেওয়া হল উত্তরপ্রদেশ সরকারের (Uttar Pradesh Govt) হাতে। এই ফরেন্সিক রিপোর্ট নিয়ে ফের শোরগোল শুরু হয়।
লখনউ, ৬ অক্টোবর: হাথরস কাণ্ডে প্রকাশ্যে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। ১৯ বছর দলিত তরুণীর (Hathras Gangrape) শরীরে মেলেনি কোনও ধর্ষণের চিহ্ন। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের জওহরলাল নেহেরু মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের (Jawaharlal Nehru Medical College of Aligarh Muslim University) তরফে এই রিপোর্টই তুলে দেওয়া হল উত্তরপ্রদেশ সরকারের (Uttar Pradesh Govt) হাতে। এই ফরেন্সিক রিপোর্ট নিয়ে ফের শোরগোল শুরু হয়।
জওহরলাল নেহেরু মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক রিপোর্ট মঙ্গলবার এভিডেভিট-সহ সুপ্রিম কোর্টের হাতে তুলে দেয় উত্তরপ্রদেশ সরকার। সেই সার্টিফিকেটটিতে লেখা রয়েছে, "দলিত মেয়েটির গোপনাঙ্গে কোনও ধর্ষণের চিহ্ন মেলেনি। তবে শারীরিক নির্যাতন (গলা এবং পিঠ)-র চিহ্ন মিলেছে একাধিক।"
হাথরস কাণ্ডে নির্যাতিতাকে ধর্ষণ করা হয়নি। ঘটনার পর থেকেই এমনই দাবি করে আসছিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। তরুণীর ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও জানানো হয়েছে, নির্যাতিতাকে ধর্ষণ করা হয়েছে বা অভিযুক্তরা তার সঙ্গে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছে, এমন কোনও চিহ্ন মেলেনি। কিন্তু নির্যাতিতার পরিবারের তরফে বারবার যৌন হেনস্থার দাবি করা হয় ফলে ঘটনার ১১ দিন পর নমুনা ফরেন্সিক বিভাগের কাছে পাঠানো হয়। এদিকে অভিযুক্তের পরিবারের তরফেও দাবি, ১৯ বছরের দলিত মেয়েটিকে ধর্ষণ করা হয়নি। দাদারা তাকে মারধর করায় সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে তার।