Meerut Private Hospital Sealed: করোনা নেগেটিভের ভুয়ো রিপোর্ট নিলে মিলবে টাকা, অভিযুক্ত হাসপাতালে তালা ঝুলিয়ে দিল মেরঠের প্রশাসন
ভুয়ো করোনাভাইরাস নেগেটিভ রিপোর্ট নিলে আর টেস্টের খরচ বাবদ লাগবে না টাকা। হাসপাতালের কর্মীর বিবৃতি সমেত এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হতেই সাসপেনশনের মুখে উত্তরপ্রদেশের মেরঠের এক বেসরকারি হাসপাতাল (Meerut Private Hospital)। ইতিমধ্যেই ওই হাসপাতালের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে মেরঠের জেলাশাসক অনিল ধিংড়া বলেছেন, মেরঠের এক হাসপাতালের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে কোভিড-১৯ টেস্টের রিপোর্ট যদি নেগেটিভ নেওয়া হয় তাহলে রোগীর পরিবার টেস্টের খরচের টাকা ফেরত পেতে পারেন। এই ঘটনায় ওই বেসরকারি হাসপাতালের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। রবিবার হাসপাতালটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
মেরঠ, ৬ জুলাই: ভুয়ো করোনাভাইরাস নেগেটিভ রিপোর্ট নিলে আর টেস্টের খরচ বাবদ লাগবে না টাকা। হাসপাতালের কর্মীর বিবৃতি সমেত এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হতেই সাসপেনশনের মুখে উত্তরপ্রদেশের মেরঠের এক বেসরকারি হাসপাতাল (Meerut Private Hospital)। ইতিমধ্যেই ওই হাসপাতালের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে মেরঠের জেলাশাসক অনিল ধিংড়া বলেছেন, মেরঠের এক হাসপাতালের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে কোভিড-১৯ টেস্টের রিপোর্ট যদি নেগেটিভ নেওয়া হয় তাহলে রোগীর পরিবার টেস্টের খরচের টাকা ফেরত পেতে পারেন। এই ঘটনায় ওই বেসরকারি হাসপাতালের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। রবিবার হাসপাতালটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
জেলাশাসক জানিয়েছেন, আর কেউ যদি এমন গুরুতর অভিযোগের সঙ্গে যুক্ত থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ভিডিওতে হাসপাতালের এক কর্মীকে বলতে শোনা যাচ্ছে করোনাভাইরাসের নেগেটিভ রিপোর্ট নিলে হাসপাতালের চিকিৎসা খরচ আড়াই হাজার টাকায় মিটে যাবে। শুধু তাই নয় এক রোগীর পরিবারকে দেখা যায় যে হাসপাতাল ম্যানেজারের কাছে ২ হাজার টাকা দেওয়ার পর অনুনয় বিনয় চলছে। টেস্টের রিপোর্ট হাতে এলে বাকি টাকা পেমেন্ট করে দেওয়া হবে। হাসপাতালের ম্যানেজার শাহ আলম রোগীর পরিবারকে বলছে, টাকা দিলে ভুয়ো করোনা নেগেটিভ রিপোর্ট সরবরাহ করা হবে। মেরঠেই করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ১১৭। যার মধ্যে ৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। ৭৭২ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। আরও পড়ুন-USA Shooting: স্বাধীনতা দিবসের উইকএন্ডে শিকাগোয় হিংসা, গুলির লড়াইয়ে মৃত ১৭ আহত ৬৩
উত্তরপ্রদেশে মোট করোনা আক্রান্ত ২৮ হাজার ৬১ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছে ১৮ হাজার ৭৬১ জন। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৭৮৫ জনের। রাজ্যের মধ্যে সবথেকে বেশি করোনা আক্রান্ত রয়েছে গৌতম বুদ্ধ নগরে। সেখানে রবিবার পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ২ হাজার ৭৮৫ জন। ২ হাজার ২২৪ জন করোনা আক্রান্ত নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে গাজিয়াবাদ। ১,৪৪৮ জন আক্রান্ত নিয়ে তৃতীয় স্থানে লখনউ। কানপুরে ১ হাজার ৩৫৪ জন। আগ্রায় মারণ ভাই রাসের কবলে ১ হাজার ২৯১ জন।