Delhi Air Pollution: দূষণের নাগপাশে দিল্লি, একমাত্র ভারী বর্ষণেই বদলাতে পারে পরিস্থিতি

নাহ, শেষ হয়েও হইল না শেষের মতোই রাজধানীর সঙ্গে জুড়ে রইল দূষণ বিপর্যয়। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (AQI) রিপোর্ট অনুযায়ী মঙ্গলবার লোধীরোডের দূষণমাত্রা বেলা আড়াইটেতে ২০৫ আর রাত দশটায় ২১০। এক কথায় বাজে অবস্থা বলতে যা বোঝায় আর কি। গাজিয়াবাদের আবহাওয়াও অস্বাস্থ্যকর। সবমিলিয়ে খুব খারাপ, খারাপ, বিপদসীমা, রাজধানীতে দূষণ এই তিন বিভাগের বাইরে বেরোতেই পারছে না। মনে করা হয়েছিল, এবছরের মতো দিল্লি থেকে দূষণ (Delhi Air Pollution) বিদায়ের সময় হয়ে গিয়েছে।

দিল্লির আবহাওয়া(Photo Credit: PTI)

নতুন দিল্লি, ২৭ নভেম্বর: নাহ, শেষ হয়েও হইল না শেষের মতোই রাজধানীর সঙ্গে জুড়ে রইল দূষণ বিপর্যয়। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (AQI) রিপোর্ট অনুযায়ী মঙ্গলবার লোধীরোডের দূষণমাত্রা বেলা আড়াইটেতে ২০৫ আর রাত দশটায় ২১০। এক কথায় বাজে অবস্থা বলতে যা বোঝায় আর কি। গাজিয়াবাদের আবহাওয়াও অস্বাস্থ্যকর। সবমিলিয়ে খুব খারাপ, খারাপ, বিপদসীমা, রাজধানীতে  দূষণ এই তিন বিভাগের বাইরে বেরোতেই পারছে না। মনে করা হয়েছিল, এবছরের মতো দিল্লি থেকে দূষণ (Delhi Air Pollution) বিদায়ের সময় হয়ে গিয়েছে। তবে কার্যক্ষেত্রে তেমন কোনও পরিবর্তন চোখে পড়ল না। দূষণ একেবারে এঁটুলির মতো বসে গিয়েছে, সহজে ছাড়ার তেমন কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

এদিকে উত্তুরে হাওয়ার গতিও তেমন বেশি কিছু নয়, তাই দূষণ কমার কোনও পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। একমাত্র মুষলধারায় বৃষ্টি হলে কমতে পারে দূষণ। কিন্তু সেদিকেও বিধি বাম। মুষলধারায় বৃষ্টিতে দূরের বিষয় ঝিরঝিরে ধারায় পড়ছে। রাজধানীরা বাসিন্দারা একেবারে নাকাল। এর জের দূষণ পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে দিন দুয়েক আগেই খড় পোড়ানো প্রসঙ্গে পাঞ্জাবের মুখ্যলচিবকে একহাত নিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সরকার কেন খড় পোড়ানোর মতো দূষণ কাজকে নিয়্ন্ত্রণ করতে পারছে না, তানিয়ে তিরস্কার করে। মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়ে কেমন করে তাদের চিকিৎসা করাবেন। আমাদের বলুন, সুপ্রিম নির্দেশের পরেও কী করে খড় পোড়ানোর কাজ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেল। কেন এই খড় পোড়ানোর কাজ চলছে কি না তা দেখা হল না। এটা কী ব্যর্থতা নয়? আরও পড়ুন-Delhi Air Pollution: এখনও ধোঁয়ায় ডুবে রাজধানী, তবে এবারের মতো দূষণ অসুর বিদায় নেবে আশা দিল্লিবাসীর

এনিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা। তিনি বলেছেন, “দিল্লির বাসিন্দারা কেন গ্যাস চেম্বারে থাকতে বাধ্য হচ্ছে? তার থেকে তাদের একইসঙ্গে খুন করা হোক। একযোগে ১৫ ব্যাগে বিস্ফোরক পেলেই হত্যালীলা সাঙ্গ হবে। মানুষ কেন এই সব ভোগ করবে? দূষণ পরিস্থিতি নিয়্ন্ত্রণে আনা দূরে থাক, কে কার ঘাড়ে দোষ চাপাবে তানিয়েও যত ব্যস্ততা। গোট ঘটনায় হতবাক হয়ে যাচ্ছি।”

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now
Advertisement


Advertisement
Advertisement
Share Now
Advertisement