Haryana: লকডাউন দেশজুড়ে, ধুঁকছে পোলট্রি ব্যবসা, হাজার হাজার মুরগি জ্যান্ত কবর দিলেন ব্যবসায়ীরা
লকডাউনের (Lockdown India) জেরে ব্যাপকভাবে ক্ষতির মুখে একাধিক সেক্টর। সবথেকে ক্ষতির সম্মুখীন পোলট্রি ব্যবসা (Poultry Farmers)। করোনাভাইরাসের (Coronavirus Outbreak) সংক্রমণ ছড়াতে পারে মুরগি থেকে। যার জেরে খাবারের পাত থেকে মুরগিকে বিদায় জানিয়েছিল দেশবাসী। যার চরম মাশুল গুনছেন ব্যবসায়ীরা। লাখ লাখ টাকা ক্ষতির মুখে তাঁরা। হিন্দুস্থান টাইমসের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, হরিয়ানার (Haryana) ভিওয়ানি, দাদরি, রোহতাক এবং জিন্দ জেলার ব্যবসায়ীরা সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। উপায় না পেয়ে শেষমেষ হাজার হাজার মুরগি জ্যান্ত কবর দিল এই এলাকার পোলট্রি ব্যবসায়ীরা।
চন্ডীগড়, ৩০ মার্চ: লকডাউনের (Lockdown India) জেরে ব্যাপকভাবে ক্ষতির মুখে একাধিক সেক্টর। সবথেকে ক্ষতির সম্মুখীন পোলট্রি ব্যবসা (Poultry Farmers)। করোনাভাইরাসের (Coronavirus Outbreak) সংক্রমণ ছড়াতে পারে মুরগি থেকে। যার জেরে খাবারের পাত থেকে মুরগিকে বিদায় জানিয়েছিল দেশবাসী। যার চরম মাশুল গুনছেন ব্যবসায়ীরা। লাখ লাখ টাকা ক্ষতির মুখে তাঁরা। হিন্দুস্থান টাইমসের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, হরিয়ানার (Haryana) ভিওয়ানি, দাদরি, রোহতাক এবং জিন্দ জেলার ব্যবসায়ীরা সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। উপায় না পেয়ে শেষমেষ হাজার হাজার মুরগি জ্যান্ত কবর দিল এই এলাকার পোলট্রি ব্যবসায়ীরা।
ভিওয়ানির এক পোলট্রি ব্যবসায়ীর কথায়, গত ১০ দিনে সে ১২ হাজার পাখিকে জ্যান্ত কবর দিয়েছেন তিনি। কারণ তাদের খাবার দেওয়ার মত সামর্থ ছিল না তাঁর। এরফলে গত চার মাসে ২৩ লাখ টাকা ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। আরও এক ব্যবসায়ী জানালেন, গত সপ্তাহে সাড়ে ছ'হাজার মুরগি কবর দিয়েছেন তিনি। কারণ লকডাউনের জেরে মিলছিল না মুরগির খাবার বাজরা। তাই এই পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়েছেন তিনি। জ্যান্ত কবর দিলে কোনওরকম ভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে না বলে জানালেন ওই ব্যবসায়ী।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছেন মুরগির মাংস থেকে। এই ভ্রান্ত ধারণার জন্য বাজারে মুরগির মাংস এবং ডিমের দাম একধাক্কায় আরও বেশ কিছুটা কমে যায়। সোমবার করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১০৭১ ছুঁয়ে ফেলল। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য বলছে, মোট পজিটিভ রোগীর সংখ্যা ৯০০ পেরিয়ে গিয়েছে। ১০০ জন ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। দেশে মোট ৩০ জন এই মারণ ভাইরাসে (Coronavirus cases) প্রাণ হারিয়েছেন। ১৫ লক্ষ ২৪ হাজার ২৬৬ জন যাত্রী ৩০ মার্চ সকাল ১০.৩০ মিনিট পর্যন্ত বিমানবন্দরে স্ক্রিনড হয়েছেন। ১০০০ আক্রান্তের মধ্যে ১০৬ জন নতুন নভেল করোনা আক্রান্ত রোগীর সন্ধান মিলেছে। পশ্চিমবঙ্গে আরও একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)