All-Party Meet On Ladakh Face-Off: লাদাখ নিয়ে সর্বদল বৈঠক, সরকারের পাশে বিরোধীরা; জেনে নিন কে কী বললেন
লাদাখ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) ডাকে সর্বদল বৈঠক (All-Party Meet) হল। বৈঠকে ছিলেন ২০টি দলের প্রতিনিধিরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের (Defence Minister Rajnath Singh) পাশাপাশি ছিলেন বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডা। ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ছিলেন সনিয়া গান্ধি, শরদ পওয়ার, সীতারাম ইয়েচুরি, ডি রাজা, এম কে স্টালিন, মায়াবতী, অখিলেশ যাদব, উদ্ধব ঠাকরে, হেমন্ত সোরেন, নীতীশ কুমার। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সর্বদল বৈঠকের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন, বিদেশমন্ত্রী সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ গালওয়ান সংঘর্ষে শহিদ জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
নতুন দিল্লি, ১৯ জুন: লাদাখ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) ডাকে সর্বদল বৈঠক (All-Party Meet) হল। বৈঠকে ছিলেন ২০টি দলের প্রতিনিধিরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের (Defence Minister Rajnath Singh) পাশাপাশি ছিলেন বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডা। ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ছিলেন সনিয়া গান্ধি, শরদ পওয়ার, সীতারাম ইয়েচুরি, ডি রাজা, এম কে স্টালিন, মায়াবতী, অখিলেশ যাদব, উদ্ধব ঠাকরে, হেমন্ত সোরেন, নীতীশ কুমার। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সর্বদল বৈঠকের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন, বিদেশমন্ত্রী সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ গালওয়ান সংঘর্ষে শহিদ জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সর্বদল বৈঠকে কে কী বললেন:
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: চিন গণতান্ত্রিক নয়। তাদের একনায়কতন্ত্র রয়েছে। যা মনে করে তারা করতে পারে। অন্যদিকে, আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হয়। ভারত জিতবে, চিন হারবে। ঐক্যের কথা বলতে হবে. ঐক্যের কথা ভাবতে হবে, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। আমরা দৃঢ়ভাবে সরকারের পাশে রয়েছি। সর্বদল বৈঠক দেশের জন্য একটা ভালো বার্তা। এটা দেখাল যে আমরা ঐ্ক্যবদ্ধভাবে জওয়ানদের পাশে রয়েছি। তৃণমূল সর্বতোভাবে সরকারের পাশে রয়েছে। টেলিকম, রেলওয়ে, বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে চিনা লগ্নিতে ছাড়পত্র দেবেন না। এতে আমরা একটু সমস্যায় পড়ব। কিন্তু আমরা চিনাদের ঢুকতে দেব না।
এনসিপি প্রধান তথা প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী শরদ পাওয়ার: জওয়ানদের হাতে অস্ত্র ছিল, না ছিল না, তা আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত। এ ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়কে মর্যাদা দেওয়া দরকার।
বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্র: সরকারের জবাব দেওয়া উচিত। চিনের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। এই পদক্ষেপ যাই হোক না কেন, বিজেডি সরকারকে পুরোপুরি সমর্থন করবে। নবীন পট্টনায়েক জি সকল পক্ষের কাছে এই মুহুর্তে দোষের খেলায় লিপ্ত না হওয়ার আবেদন করেছেন। আমাদের অবশ্যই সরকারের সাথে থাকতে হবে। পুরো দেশকে এক সুরে কথা বলতে হবে।
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার: চিন থেকে আসা পণ্যগুলি ভারতের বাজারগুলিতে বড় সমস্যা। এগুলি প্লাস্টিকের তৈরি, পরিবেশ বান্ধব নয় এবং এগুলি পরিবেশের ক্ষতি করে। বৈদ্যুতিন বর্জ্য বেশি। চিনা পণ্যগুলি দীর্ঘস্থায়ীও হয় না। এক হওয়া এবং কেন্দ্রকে সমর্থন করা আমাদের দায়িত্ব। ভারতের বিষয়ে চিনের অবস্থান জানা যায় সেট দেখতে হবে। ভারত চিনকে সম্মান দিতে চেয়েছিল। তবে চিন ১৯৬২ সালে কী করেছিল। চিনের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী ক্ষোভ রয়েছে। আমাদের মধ্যে কোনও মতপার্থক্য হওয়া উচিত না। আমরা একসাথে রয়েছি।
এনপিপি নেতা কনরাড সাংমা: সীমান্তে পরিকাঠামো সংক্রান্ত কাজ বন্ধ করা উচিত নয়। চিন মিয়ানমার ও বাংলাদেশে কাজ করছে। তা উদ্বেগজনক। প্রধানমন্ত্রী উত্তর-পূর্বে কাজ করছেন এবং অবশ্যই এই কাজ চালিয়ে যেতে হবে।
সনিয়া গান্ধি: দেশের আশ্বাস দরকার যে স্থিতাবস্থা বজায় রয়েছে। মাউন্টেন স্ট্রাইক কর্পসের বর্তমান অবস্থা কী? বিরোধী দলগুলিকে নিয়মিত ব্রিফ করা উচিত। সব দলের বৈঠক অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিল। এমনকি এই শেষ পর্যায়েও আমরা অন্ধকারে রয়েছি। কংগ্রেসের নির্দিষ্ট প্রশ্ন রয়েছে। চিনা সেনারা কোন তারিখে প্রবেশ করেছিল? সরকার কখন তাদের সম্পর্কে জানতে পেরেছিল? সরকার কী উপগ্রহ চিত্র পাবে না? গোয়েন্দারা কি অস্বাভাবিক কার্যকলাপ সম্পর্কে রিপোর্ট করেনি?
সিপিআই নেতা ডি রাজা: অ্যামেরিকা ও চিনের মধ্যে আমাদের ঢুকলে চলবে না।
সমাজবাদী পার্টির রাম গোপাল যাদব: দেশ এক। পাকিস্তান ও চিনের 'নিয়ত' ভালো নয়। ভারত চিনের ডাম্পিং গ্রাউন্ড হবে না। চিনা পণ্যগুলিতে ৩০০% শুল্ক আরোপ করুন।
শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে: ভারত শান্তি চায় তবে এর অর্থ এই নয় যে আমরা দুর্বল। চিনের প্রকৃতি বিশ্বাসঘাতকতা। ভারত 'মজবুত' 'মজবুর' নয়। আমাদের সরকারের দক্ষতা রয়েছে - 'আঁখ নিকালকর হাত মে দে দেনা। আমরা সবাই এক। আমরা আপনার সাথে রয়েছি প্রধানমন্ত্রী। আমরা আমাদের বাহিনী এবং তাদের পরিবারের সাথে আছি।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)