Dehradun: 'অহিন্দুদের প্রবেশ নিষেধ', উত্তরাখণ্ডের ১৫০টি মন্দিরে লাগানো হল এই ব্যানার

অহিন্দুদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে দেরাদুনের ১৫০টি মন্দিরে লাগানো হল ব্যানার। ডানপন্থী দল হিন্দু যুব বাহিনীর সদস্যরা এই কাজ করেন বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর। উত্তরাখণ্ডের চাকরাতা রোড, শুদ্ধওয়ালা এবং প্রেম নগরে যে কয়টি মন্দির ছিল সব মন্দিরেই পড়েছে এই ব্যানার।

উত্তরাখণ্ডের ১৫০টি মন্দিরে ব্যানার (Picture Credits: Social Media)

দেরাদুন, ২১ মার্চ: অহিন্দুদের (Non-Hindus) প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে দেরাদুনের (Dehradun) ১৫০টি মন্দিরে লাগানো হল ব্যানার। ডানপন্থী দল হিন্দু যুব বাহিনীর সদস্যরা এই কাজ করেন বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর। উত্তরাখণ্ডের চাকরাতা রোড, শুদ্ধওয়ালা এবং প্রেম নগরে যে কয়টি মন্দির ছিল সব মন্দিরেই পড়েছে এই ব্যানার।

টাইমস অফ ইন্ডিয়ার খবর অনুযায়ী, গাজিয়াবাদের দাসনা দেবী নামক একটি হিন্দু মন্দিরে এক মুসলমান কিশোরকে কল থেকে জল খাওয়ার জন্য মারধর করার এক সপ্তাহ পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয় বলে জানা যায়। প্রতিটি ব্যানারে লেখা,“অ-হিন্দুদের প্রবেশে অনুমতি নেই।" মন্দিরগুলির প্রধান পুরোহিত (মহন্ত) ইয়াতি নরসিমহানন্দ সরস্বতীর নির্দেশে ব্যানারগুলি স্থাপন করা হয়েছে। আরও পড়ুন, প্রার্থী পছন্দ না হওয়ায় রেললাইনে বসে বিক্ষোভ বিজেপি কর্মীদের, নদিয়ায় চা়ঞ্চল্য

হিন্দু যুব বাহিনীর রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জিতু রন্ধাওয়া ওই সংবাদপত্রকে জানান, ইয়াতি নরসিমহানন্দ সরস্বতীর সমর্থনে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ঘটনাচক্রে, কিশোরের সঙ্গে এই ঘটনার পর ধৌলানার বিএসপি বিধায়ক আসলাম চৌধুরী অভিযোগ করেন এই মন্দিরটি তাঁর পূর্বপুরুষদের অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং তিনি আরও বলেন, মন্দিরে অ-হিন্দুদের প্রবেশ নিষেধের পোস্টার সরিয়ে ফেলবেন তিনি।

এই মন্তব্যের বিরোধিতা করে রন্ধাওয়া জানান,'আসলামের হুমকির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য, আমরা এখন উত্তরাখণ্ডের প্রতিটি মন্দিরের বাইরে এই পোস্টার লাগিয়ে দেব।" তাঁর আরও বক্তব্য, সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী লোকেদের জন্য মন্দির হল শ্রদ্ধার স্থল।