চলতি অর্থবর্ষে একটিও ২০০০ টাকার নোট ছাপা হয়নি, RTI-র জবাবে জানাল RBI
চলতি অর্থবর্ষে রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank of India) ২০০০ টাকার একটিও নোট ছাপায়নি। তথ্য জানার অধিকার আইনে একটি প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানিয়েছে RBI। নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর অনুযায়ী, জবাবে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ২০০০ টাকা মূল্যের নোট ছাপানো বন্ধ রয়েছে। ২০১৬ সালে নোটবাতিলের (demonetisation) সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় সরকার। পুরোনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটবাতিল করা হয়। ওই বছরেরই নভেম্বরে নতুন ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোট বাজারে আনা হয়েছিল। ২০১৭ সালে অর্থবর্ষে ২,০০০ টাকার ৩,৫৪২.৯৯১ মিলিয়ন নোট ছাপা হয়েছিল। RTI-র জবাবে RBI বলেছে, ২০১৮ অর্থবর্ষে সালে এই সংখ্যা ১১১.৫০৭ মিলিয়নে নেমে এসেছিল এবং ২০১৯ সালে তা আরও কমে ৪৬,৬৯০ মিলিয়নে দাঁড়িয়েছে।
নতুন দিল্লি, ১৬ অক্টোবর: চলতি অর্থবর্ষে রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক (Reserve Bank of India) ২০০০ টাকার একটিও নোট ছাপায়নি। তথ্য জানার অধিকার আইনে একটি প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানিয়েছে RBI। নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর অনুযায়ী, জবাবে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ২০০০ টাকা মূল্যের নোট ছাপানো বন্ধ রয়েছে। ২০১৬ সালে নোটবাতিলের (demonetisation) সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় সরকার। পুরোনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটবাতিল করা হয়। ওই বছরেরই নভেম্বরে নতুন ৫০০ ও ২০০০ টাকার নোট বাজারে আনা হয়েছিল। ২০১৭ সালে অর্থবর্ষে ২,০০০ টাকার ৩,৫৪২.৯৯১ মিলিয়ন নোট ছাপা হয়েছিল। RTI-র জবাবে RBI বলেছে, ২০১৮ অর্থবর্ষে সালে এই সংখ্যা ১১১.৫০৭ মিলিয়নে নেমে এসেছিল এবং ২০১৯ সালে তা আরও কমে ৪৬,৬৯০ মিলিয়নে দাঁড়িয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন কালো টাকার লেনদেন কমানোর কারণেই ২০০০ টাকার নোট ছাপানো বন্ধ করা হয়েছে। সরকারি আধিকারিকদের মতে, ২০০০ টাকার নোট পাচার এবং অন্য অবৈধ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা সহজ হওয়ায় সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছে। সম্প্রতি অন্ধ্রপ্রদেশ-তামিলনাড়ু সীমান্তের নিকটে ২০০০ টাকার নোটে হিসাবহীন ৬ কোটি টাকা নগদ বাজেয়াপ্ত করে। আরও পড়ুন: Ayodhya Case: সুপ্রিম কোর্টে শেষ অযোধ্যা মামলার শুনানি, স্থগিত রায়দান
RBI-র তথ্য অনুযায়ী, ২০০০ টাকার নোট বাজারে আসা ধীরে ধীরে কমেছে। ২০১৮ সালের মার্চ মাসের শেষে ৩,৩৬৩ মিলিয়ন ২০০০ টাকার নোট ছিল বাজের। ২০১৯ অর্থবর্ষে সেই সংখ্যাটি হ্রাস পেয়ে ৩,২৯১ মিলিয়ন হয়। এই পদক্ষেপটি এমন এক সময়ে এসেছে যখন জাতীয় তদন্ত সংস্থা (NIA) দাবি করেছে যে উচ্চ মূল্যের জাল নোট আবার বাজারে এসেছে। আর এই জালনোটের মূল উৎ হচ্ছে পাকিস্তান। জুন মাসেই সরকার জানিয়েছিল যে গত তিন বছরে ৫০ কোটি টাকারও বেশি জালনোট বাজেয়াপ্ত হয়েছে।