Electoral Bonds: সময় শেষের আগেই দায় সারল SBI, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মত নির্বাচনী বন্ডের সমস্ত তথ্য নির্বাচন কমিশনের হাতে

যাবতীয় তথ্যের মধ্যে রয়েছে নির্বাচনী বন্ডের সিরিয়াল নম্বর বা ক্রমিক সংখ্যা। হলফনামা জারি করে সমস্ত তথ্য কমিশনের হাতে তুলে দেওয়ার কথা শীর্ষ আদালতকে জানিয়েছে এসবিআই।

SBI, Supreme Court (Photo Credits: Facebook, Wikimedia Commons)

নয়া দিল্লি, ২১মার্চঃ নির্বাচনী বন্ডকে (Electoral Bonds) আগেই বেআইনি ঘোষণা করেছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। লোকসভার মুখে নির্বাচনী বণ্ড হয়ে উঠেছে চর্চার নতুন বিষয়। বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) কাছে নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য জমা দিল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India)। যাবতীয় তথ্যের মধ্যে রয়েছে নির্বাচনী বন্ডের সিরিয়াল নম্বর বা ক্রমিক সংখ্যা। হলফনামা জারি করে সমস্ত তথ্য কমিশনের হাতে তুলে দেওয়ার কথা শীর্ষ আদালতকে জানিয়েছে এসবিআই (SBI)।

নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bonds) সংক্রান্ত মামলায় গত ১৮ মার্চ সুপ্রিম কোর্টের তোপের মুখে পড়েছিল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI)। আদালতের নির্দেশে সত্ত্বেও কেন যাবতীয় তথ্য ব্যাঙ্ক নির্বাচন কমিশনকে তুলে দেয়নি, সেই প্রশ্ন তুলেছিলেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। এরপরেই সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, ২১ মার্চ বৃহস্পতিবারের মধ্যে নির্বাচনী বণ্ড সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য কমিশনের কাছে পেশ করতে হবে। এমননি বেঁধে দেওয়া হয়েছিল বিকেল ৫টার সময়সীমাও। সেই সময়ের মধ্যে তথ্য তুলে তা হলফনামা জারি করে আদালতকে জানাতে হবে বলেও এসবিআইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা বাজার আগেই নির্বাচনী বণ্ড (Electoral Bonds) সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে পেশ করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। একই সঙ্গে হলফনামা জারি করে তা জানিয়েওছে ব্যাঙ্ক।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনী বন্ডকে 'অসাংবিধানিক' বলে ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে নির্বাচনী বন্ড প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়।

২০১৯ সালের এপ্রিল মাস থেকে ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি, বিগত ৫ বছরে কতগুলি নির্বাচনী বন্ড বিক্রি হয়েছে, কোন সংস্থা কত টাকার বন্ড কিনেছে, কোন কোন রাজনৈতিক দল নির্বাচনী বন্ড থেকে টাকা পেয়েছে ইত্যাদি যাবতীয় তথ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। তবে সেই তথ্য তুলে দেওয়া ঘিরে এসবিআই-য়ের গড়িমসিতে কার্যৎ অসন্তুষ্ট হয়েছিল বিচারক। তাই আর যাতে কোনরকম সময় নষ্ট না হয় সেই লক্ষ্যে বেঁধে দেওয়া হয়েছিল নির্দিষ্ট সময়সীমা।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now