Mumbai Shocker: ধর্ষণে বাধা, তরুণীকে বালিশ চাপা দিয়ে খুন প্রতিবেশী যুবকের

ধর্ষণে বাধা দিতে গিয়ে প্রতিবেশী যুবকের হাতে খুন তরুণী। পোষা কাঠবিড়ালি ঢুকে পড়েছে এই অজুহাতে তরুণীর বাড়িতে ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে যুবক। তবে নিজের সম্মান বাঁচাতে কোনওরকম চেষ্টা ছাড়েননি ওই তরুণী। এদিকে কার্ষসিদ্ধিতে বাধা আসায় তরুণীকে বালিশ চাপা দিয়ে খুন করল (smothered to death) যুবক। অভিযুক্ত একজন সিসিটিভি টেকনিশিয়ান (CCTV technician)। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ের (Mumbai) দম্বিভ্যালি এলাকায়। মেয়েটি যখন নিজেকে বাঁচাতে অভিযুক্তের সঙ্গে লড়ছে, তখনই যুবকের হুঁশ ফেরে।

প্রতীকী ছবি(File Photo)

মুম্বই, ১৪ নভেম্বর: ধর্ষণে বাধা দিতে গিয়ে প্রতিবেশী যুবকের হাতে খুন তরুণী। পোষা কাঠবিড়ালি ঢুকে পড়েছে এই অজুহাতে তরুণীর বাড়িতে ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে যুবক। তবে নিজের সম্মান বাঁচাতে কোনওরকম চেষ্টা ছাড়েননি ওই তরুণী। এদিকে কার্ষসিদ্ধিতে বাধা আসায় তরুণীকে বালিশ চাপা দিয়ে খুন করল (smothered to death) যুবক। অভিযুক্ত একজন সিসিটিভি টেকনিশিয়ান (CCTV technician)। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ের (Mumbai) দম্বিভ্যালি এলাকায়। মেয়েটি যখন নিজেকে বাঁচাতে অভিযুক্তের সঙ্গে লড়ছে, তখনই যুবকের হুঁশ ফেরে। সে বুঝতে পারে তরুণী বেঁচে তাকেল তার কুকীর্তির কথা সবাইকে জানিয়ে দেবে। তাই বালিশ চাপা দিয়ে তখনই মেয়েটিকে মেরে ফেলে সে।

মৃত তরুণীর মা একজন কর্মজীবী মহিলা। তিনি রাতে বাড়ি ফেরার পর মেয়েকে বিছানায় মৃত অবস্থায় আবিষ্কার করেন। ওই যুবকের বিরুদ্ধে দম্বিভ্যালি থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। তগন্তে নেমে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। জেরাতেই নিজের অপরাধ কবুল করে সে। জানায় তরুণীর সঙ্গে যৌন সংসর্গ করতে চেয়েছিল, তবে তরুণী তাতে সম্মতি না দিয়ে বরং বাধা দেয়। তখনই তাকে বালিশ চাপা দিয়ে মেরে ফেলে। আরও পড়ুন-Ayodhya Verdict: সম্প্রীতির খাতিরে অযোধ্যার সুপ্রিম রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন করবে না সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড, জাফর ফারুকি

গত ৫ নভেম্বরএমনই এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে মুম্বইয়ের বিদ্যাবিহার রেলস্টেশনের কাছে। প্রায় দিন তিনেক নিখোঁজ থাকার পর বছর দশের নাবালিকার নগ্ন দেহ উদ্ধার হয় রেললাইন থেকে। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃত ওই নাবালিকাকে তার বাড়ি থেকে ভুলিয়ে ভালিয়ে নিয়ে যায়। তারপর দুন দুয়েকে মেয়েটির কোনও খোঁজ মেলেনি। পরিবারের লোকজন থানায় মেয়ের নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করলে তদন্তে নামে পুলিশ। পরে স্থানীয়রাই রেললাইনের উপরে নাবালিকার নগ্ন দেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। ততক্ষণে তদন্তে স্বার্থে এলাকর সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ দেখে ফেলেছে পুলিশ। শনাক্ত করার জন্য স্থানীয়দেরও দেখানো হয়েছে। ফুটেজে নাবালিকা ও অপহরণকারীকে ভাল করে চিনে নিয়েছিল জনতা। তাই দেহটি চিহ্নিত করতে অসুবিধা হয়নি। এদিকে হাওয়া বুঝতে ফের ওই পাড়াতে আসে ধর্ষক। প্রত্যক্ষদর্শীরা তাকে হাতেনাতে ধরে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।