Nepal Plane Crash: নেপালে বিমান দুর্ঘটনা দেখাল টেবিল-টপ রানওয়ের ঝুঁকি, যার মধ্যে ভারতে রয়েছে ৫টি
২০২০ সালের ৭ অগাস্ট কোজিকোড় বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা আরও একটি বিমান ভেঙে পড়ে। মহামারির সময় বিদেশে যে ভারতীয়রা ছিলেন, 'বন্দে ভারত মিশনে' তাঁদের দেশে ফেরানো হচ্ছিল।
দিল্লি, ২৪ জুলাই: নেপালে (Nepal Plane Crash) ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় মঙ্গলবার নিহত ১৮ জন। বিমানের চালককে (Pilot) আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হলে, তিনি জীবন, মৃৃত্যুর লড়াই করছেন। কাঠমাণ্ডু বিমানবন্দরে সৌর্য এয়ারলাইন্সের যে বিমানটি ভেঙে পড়ে, তারপর থেকেই বিষয়টি নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। কাঠমাণ্ডু বিমানবন্দরটিকে টেবিল-টপ বিমানবন্দর বলা হয়। আর এই বিমানবন্দরে বিমানের ওড়া থেকে অবতরণ, প্রায় সবকিছুই বেশ আশঙ্কার।
কাঠমাণ্ডু (Kathmandu) বিমানবন্দরের মত ভারতেও ৫টি টেবিল-টপ বিমানবন্দর রয়েছে। যেখান প্রায় পদে পদে বিপদের হাতছানি। ভারতে যে টেবিল-টপ বিমানবন্দরগুলি রয়েছে, সেগুলি হল শিমলা, কালিকট, মেঙ্গালুরু, লেংপুই (মিজোরাম), পাকিয়ং (সিকিম)। এদের মধ্যে কেরল (Kerala) এবং মেঙ্গালুরু (Mangalore) বিমানবন্দর এর আগে বেশ কয়েকবার ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে। ২০১০ সালের ২২ মে মেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে দুবাই (Dubai) থেকে আসা একটি বিমান ভেঙে পড়ে। ওই ঘটনায় বিমানের ১৫৮ জন যাত্রী এবং ৬ কর্মীর দুর্ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: Nepal Plane Crash Video: কাঠমাণ্ডুতে আগুন ধরে যায়, বিমান ভেঙে পড়ার মুহূর্ত দেখলে শিউরে উঠবেন
ওই সময় এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের দুবাই-কোজিকোড়গামী বিমান ভেঙে পড়ে টেবিল-টপ বিমানবন্দরে। ২০২০ সালের ঘটনায় ওই বিমানে থাকা ১৯ যাত্রীর মৃত্যু হয়। সেই সঙ্গে বিমানের দুই চালকও মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়েন। তবে বিমানটি ভেঙে পড়লেও, সেখানকার বাকি ১৬৯ জন যাত্রী প্রাণে বেঁচে যান।
ফলে কাঠমাণ্ডু বিমানবন্দরের দুর্ঘটনার পর ভারতের(India) ওই ৫টি নিয়েও আশঙ্কার মেঘ জমাতে শুরু করেছে।