Pulwama Encounter: কাশ্মীরের পুলওয়ামায় চলছে নিরাপত্তা বাহিনী-জঙ্গি গুলির লড়াই, আটকে শীর্ষ লস্কর কমান্ডার
জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) পুলওয়ামা জেলার (Pulwama district) পাম্পোরের দ্রাংবল এলাকায় চলছে নিরাপত্তা বাহিনী-জঙ্গি গুলির লড়াই। দুই পুলিশ কর্মী হত্যার সঙ্গে জড়িত লস্কর-ই-তইবার ( Lashkar-e-Taiba) শীর্ষ কমান্ডার উমর মুস্তাক খান্দে-সহ ১০ জন জঙ্গিকে ঘিরে ফেলা হয়েছে। জঙ্গিদের উপস্থিতি সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতেই পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি যৌথ দল এলাকাটি ঘিরে ফেলে। বাহিনীকে দেখেই গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। পাল্টা বাহিনীও জবাব দিতে শুরু করে। সন্ত্রাসীরা যে স্থানে লুকিয়ে ছিল সেখানে নিরাপত্তা বাহিনী শূন্য হয়ে গেলে তারা ব্যাপক সংখ্যক অগ্নিকান্ডের শিকার হয় যা এনকাউন্টার শুরু করে।
শ্রীনগর, ১৬ অক্টোবর: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) পুলওয়ামা জেলার (Pulwama district) পাম্পোরের দ্রাংবল এলাকায় চলছে নিরাপত্তা বাহিনী-জঙ্গি গুলির লড়াই। দুই পুলিশ কর্মী হত্যার সঙ্গে জড়িত লস্কর-ই-তইবার ( Lashkar-e-Taiba) শীর্ষ কমান্ডার উমর মুস্তাক খান্দেকে (Umar Mushtaq Khandey) ঘিরে ফেলা হয়েছে। জঙ্গিদের উপস্থিতি সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতেই পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি যৌথ দল এলাকাটি ঘিরে ফেলে। বাহিনীকে দেখেই গুলি চালাতে শুরু করে খান্দে। পাল্টা বাহিনীও জবাব দিতে শুরু করে।
গতকাল নিরাপত্তা বাহিনী একই দিনে খতম করে দুই জঙ্গিকে। তাদের মধ্যে এক জঙ্গি একজন সাধারণ নাগরিককে হত্যা করেছিল। আরেক জঙ্গি যুক্ত ছিল পুলিশ কর্মী আরশিদ ফারুকের হত্যায়। পুলওয়ামার ওয়াহিবুগ এলাকায় এনকাউন্টার শুরু হয়। নিকেশ হয় শাহিদ বাসির শেখ। সে শ্রীনগরের বাসিন্দা। কাশ্মীরে পুলিশের আইজিপি বিজয় কুমার জানিয়েছেন, ২ অক্টোবর মহম্মদ সাফি দার নামে এক সাধারণ নাগরিকের হত্যায় জড়িত ছিল শাহিদ। তার মৃতদেহের পাশ থেকে একে ৪৭ রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে। এই রাইফেল ব্যবহার করেই সাফি দারকে হত্যা করেছিল সে। আরও পড়ুন: Jammu and Kashmir: কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর এনকাউন্টারে নিকেশ ২ জঙ্গি
খানিক পরই শ্রীনগরের বেমিনা এলাকায় একটি এনকাউন্টার শুরু হয়। তাতে নিকেশ হয় পুলিশ কর্মী আরশিদ ফারুকের হত্যায় জড়িত জঙ্গি।