Kallakurichi Hooch Tragedy: তামিলনাড়ুর বিষমদকাণ্ডে মৃত বেড়ে ৪৭, সিবি-সিআইডি তদন্তের নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর
প্রাথমিক পুলিশ রিপোর্ট অনুযায়ী, ওই ভেজাল মদে মিথানল বেশি মাত্রায় মেশানো হয়েছিল। তার জেরেই প্রাণ গিয়েছে এতজনের। কারণ মিথানল-মিশ্রিত অ্যালকোহল গ্রহণের ফলে মানুষের শরীরে বিরূপ প্রভাব দেখা দেয়।
তামিলনাড়ুতে কল্লাকুরিচি জেলায় বিষমদে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে হল ৪৭। বৃহস্পতিবার এই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা ছিল ৩৭ জন। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ, বাজেয়াপ্ত হয়েছে ২০০ লিটার মদও।
কল্লাকুরিচির জেলা কালেক্টর এম এস প্রসান্থ আজ সংবাদমাধ্যমকে জানান , যে চিকিৎসাধীন ১১৮জনের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা গুরুতর। তবে চিকিৎসার শেষে ৬৮ জনের অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল। আক্রান্তদের সালেম, ভিলুপুরম এবং পন্ডিচেরির জওহরলাল ইনস্টিটিউট অফ স্নাতকোত্তর মেডিকেল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (JIPMER) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রাথমিক পুলিশ রিপোর্ট অনুযায়ী, ওই ভেজাল মদে মিথানল বেশি মাত্রায় মেশানো হয়েছিল। তার জেরেই প্রাণ গিয়েছে এতজনের। কারণ মিথানল-মিশ্রিত অ্যালকোহল গ্রহণের ফলে মানুষের শরীরে বিরূপ প্রভাব দেখা দেয়। এর মধ্যে গুরুতর লক্ষণ যেমন বমি, ডায়রিয়া, পেটে ব্যথা এবং এমনকি চোখে জ্বালা। মিথানল বা মিথাইল অ্যালকোহল একটি বিষাক্ত পদার্থ, যা প্রাথমিকভাবে শিল্প কাজে ব্যবহৃত হয়।ঠিক এক বছর আগেই তামিলনাড়ুর ভিলুপুরম এবং চেঙ্গলপাট্টু জেলায় বৈআইনিভাবে উৎপাদিত মদ খেয়ে কমপক্ষে ২২ জনের মৃত্যু হয়।