Coronavirus Cases In India: গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন আক্রান্ত ৩ হাজার ৫২৫ জন, সবমিলিয়ে দেশে কোভিডের গ্রাসে ৭৪ হাজার ২৮১ জন

গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত (coronavirus cases) ৩ হাজার ৫২৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ১২২ জনের। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের লেটেস্ট তথ্য অনুযায়ী, বুধবার ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭৪ হাজার ২৮১। ৪৭ হাজার ৪৮০ জন হাসপাতালে ভর্তি আছেন। ২৪ হাজার ৩৮৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৪১৫। মহারাষ্ট্রের অবস্থা সবথেকে খারাপ। সেখানে মোট আক্রান্ত ২৪ হাজার ৪২৭ জন। এরপরেই রয়েছে গুজরাট, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ৯০৩। তামিলনাড়ুতে ৮ হাজার ৭১৮। দিল্লিতে ৭ হাজার ৬৩৯। রাজস্থানে ৪ হাজার ১২৬।

ভারতে করোনা (Photo Credits: PTI)

নতুন দিল্লি, ১৩ মেগত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত (coronavirus cases) ৩ হাজার ৫২৫ জন। মৃত্যু হয়েছে ১২২ জনের। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের লেটেস্ট তথ্য অনুযায়ী, বুধবার ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭৪ হাজার ২৮১। ৪৭ হাজার ৪৮০ জন হাসপাতালে ভর্তি আছেন। ২৪ হাজার ৩৮৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৪১৫। মহারাষ্ট্রের অবস্থা সবথেকে খারাপ। সেখানে মোট আক্রান্ত ২৪ হাজার ৪২৭ জন। এরপরেই রয়েছে গুজরাট, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ৯০৩। তামিলনাড়ুতে ৮ হাজার ৭১৮। দিল্লিতে ৭ হাজার ৬৩৯। রাজস্থানে ৪ হাজার ১২৬।

মধ্যপ্রদেশে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৯৮৬ জন। উত্তরপ্রদেশে ৩ হাজার ৬৬৪ জন। পশ্চিমবঙ্গে ২ হাজার ১৭৩ জন। মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে বাষমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, দেশে চতুর্ত পর্যায়ের লকডাউন হতে চলেছে। তবে গত ২৫ মার্চ থেকে পরপর যে তিনটি লকডাউন হল তার থেকে চতুর্থটির নিয়মকানুন ভিন্ন হবে। তৃতীয় পর্যায়ের লকডাউন শেষ হচ্ছে আগামী ১৭ মে। চতুর্থ পর্যায়ের লকডাউন একেবার আলাদা রকমের হবে, নিয়মকানুনও হবে অন্যরকমের। তবে করোনাভাইরাস তাড়াতে দেশবাসী যে মোকাবিলায় নেমেছে তাতে আমরা এগিয়ে যাব। এমন বলেন তিনি। মূলত, বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের প্রস্তাবের উপরে ভিত্তি করেই এই নিয়ম কানুন তৈরি হবে। আরও পড়ুন-COVID-19 Impact: লকডাউনের খেল, চার দশকে এই প্রথম ভারতে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ কমল

কোভিড বিপর্যয়ে দেশের অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে স্টিমুলাস আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। এটি ২০ লক্ষ কোটির আর্থি প্যাকেজ। এই প্যাকেজের সহায়তায় শ্রমিক, কৃষক, মাঝারী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জীবনে উন্নতি হবে।