Hyderabad Vet Rape And Murder: হায়দরাবাদ গণধর্ষণকাণ্ডে মৃত ৪ অভিযুক্ত, এনকাউন্টার পুলিশের
হায়দরাবাদ ধর্ষণ ও খুনের কাণ্ডে অভিযুক্তদের এনকাউন্টার। পুলিশের গুলিতে চার অভিযুক্তই মৃত। ভোর সাড়ে ৩ টের সময় চার অভিযুক্ত পালানোর চেষ্টা করে বলে দাবি পুলিশের। এরপরই তাদের পিছনে ধাওয়া করে এনএইচ ৪৪ -এর ওপর গুলি চালায় পুলিশ। হায়দরাবাদ থেকে কিছুটা দূরে শাদনগরের কাছে চাতনপল্লী থেকে অভিযুক্তরা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিল বলে পুলিশ সূত্রে খবর। যেখানে তরুণীর দেহ মেলে তার খুব কাছেই এনকাউন্টার করা হয়।
হায়দরাবাদ, ৬ ডিসেম্বর: হায়দরাবাদ ধর্ষণ ও খুনের (Hyderabad Vet Rape And Murder) কাণ্ডে অভিযুক্তদের এনকাউন্টার (Encounter)। পুলিশের গুলিতে চার অভিযুক্তই (Four Accused) মৃত (Dead)। ভোর সাড়ে ৩ টের সময় চার অভিযুক্ত পালানোর চেষ্টা করে বলে দাবি পুলিশের। এরপরই তাদের পিছনে ধাওয়া করে এনএইচ ৪৪ -এর ওপর গুলি চালায় পুলিশ। হায়দরাবাদ থেকে কিছুটা দূরে শাদনগরের (Shadnagar) কাছে চেতনপল্লী (Chatanpally) থেকে অভিযুক্তরা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিল বলে পুলিশ সূত্রে খবর। যেখানে তরুণীর দেহ মেলে তার খুব কাছেই এনকাউন্টার করা হয়।
গত বুধবার রাতে পেশায় পশু চিকিত্সক ওই তরুণীকে হায়দরাবাদের শামসাবাদ এলাকায় নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও খুন করে ৪ জন। শুধু তাই নয়, ঘটনাস্থল থেকে ২৭ কিলোমিটার দূরে নিয়ে গিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয় তার দেহ। চার অভিযুক্ত মহম্মদ আরিফ, জললু শিবা, জললু নবীন ও চিন্তাকুন্তা চেন্নাকেশাভুলুকে ১৪ দিনের শাদনগর নগর আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট পিছনের দরজা দিয়ে থানায় ঢুকে অভিযুক্তদের ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
সারা দেশজুড়ে উঠেছিল নিন্দার ঝড়। কঠোর থেকে কঠোরতম শাস্তির দাবি করছিল দেশবাসী। অভিযুক্তদের ফাঁসির দাবিও করা হয়েছিল। নির্যাতিতার পরিবার তাদের ফাঁসির দাবি জানিয়েছিল।
বিস্তারিত আসছে....