Netaji: নেতাজির স্মৃতি বিজড়িত স্থানগুলির প্রচার ও পর্যটন উদ্যোগী কেন্দ্রীয় সরকার
দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose) স্মৃতি বিজড়িত স্থানগুলির প্রচার ও পর্যটন উদ্যোগী হল কেন্দ্রীয় সরকার। আজাদ হিন্দ সরকারের (Azad Hind government) ৭৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১৯৪৩ সালের ২১ অক্টোবর সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ অস্থায়ী সরকার গঠনের ঘোষণা করেছিলেন নেতাজি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষভাগে ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের মুক্তি সংগ্রাম শুরু করেছিলেন।
নতুন দিল্লি, ২৫ অক্টোবর: দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose) স্মৃতি বিজড়িত স্থানগুলির প্রচার ও পর্যটন উদ্যোগী হল কেন্দ্রীয় সরকার। আজাদ হিন্দ সরকারের (Azad Hind government) ৭৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১৯৪৩ সালের ২১ অক্টোবর সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ অস্থায়ী সরকার গঠনের ঘোষণা করেছিলেন নেতাজি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষভাগে ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের মুক্তি সংগ্রাম শুরু করেছিলেন।
এই প্রথম কেন্দ্রীয় স্তরে নেতাজির স্মৃতি বিজড়িত স্থানগুলির প্রচার ও পর্যটনে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের এক আধিকারিক বলেন, "এই ধরনের সাইটগুলি সনাক্ত করা হয়েছে এবং একাধিক রুট অন্তর্ভুক্ত করা হবে। আমরা নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর সঙ্গে সম্পর্কিত স্থানগুলি জুড়ে পর্যটন পথের পরিকল্পনা করেছি। নেতাজি সম্পর্কিত সাইটগুলির প্রচারের জন্য ট্যুর অপারেটরদের বলা হবে।" তিনি জানিয়েছেন, কয়েকটি সাইট বৌদ্ধ সার্কিটের আওতায় থাকবে, যা বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রক, বিহার ও উত্তরপ্রদেশ সরকারের সহযোগিতায় তৈরি করছে পর্যটন মন্ত্রক। অন্যগুলি ট্যুর অপারেটরদের সঙ্গে মিলে করা হবে। আরও পড়ুন: Subrata Mukherjee Admitted In Hospital: অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়
দিল্লি-মেরঠ-ডালহৌসি-দিল্লি-সুরাত রুটে মেরঠের শহিদ স্মারক, ডালহৌসির কাইন্যান্স বিল্ডিং ও সুরাতের হরিপুরাকে যোগ করা হবে। ডালহৌসির কাইন্যান্স বিল্ডিংয়ে নেতাজি সাতমাস কাটিয়েছিলেন। সুরাতের হরিপুরাতে প্রথমবার জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন নেতাজি। অন্যটি হল কলকাতা-নাগাল্যান্ড-মণিপুর রুট। এর মধ্যে রয়েছে রাউজঝো গ্রামে, ১৯৪৪ সালে ব্রিটিশদের হাত থেকে এই গ্রামকে মুক্ত করেছিলেন নেতাজি। এখানেই আইএনএ-র অপারেশনাল বেস বানিয়েছিলেন তিনি। এই গ্রামে আইএনএ-র সঙ্গে জড়িত প্রচুর প্রত্নবস্তু পাওয়া যায়। মণিপুর রুটে মইরাং অন্তর্ভুক্ত থাকবে, যেখানে ১৯৪৪ সালে আইএনএ-র পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল।
অন্য যে রুটটি মন্ত্রকের পরিকল্পনায় স্থান পেয়েছে সেটি হল কটক-কলকাতা-আন্দামান রুট। এর মধ্যে রয়েছে কটকে নেতাজির শৈশবের বাড়ি, তাঁর স্টিওয়ার্ট স্কুল, র্যাভেনশ কলেজিয়েট স্কুল। এই রুটে যুক্ত করা হবে কলকাতায় প্রেসিডেন্সি কলেজ এবং নেতাজি ভবন। এছাড়াও আন্দামান রুটে রাখা হবে পোর্ট ব্লেয়ারের নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু দ্বীপে। ১৯৪৩ সালে এই দ্বীপেই আইএনএ তাদের পতাকা উত্তোলন করেছিল।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)