Coronavirus Outbreak: একজন ছাড়া এই গ্রামের সব বাসিন্দা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত!
একজন ছাড়া গ্রামের সব বাসিন্দা করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত। হিমাচলপ্রদেশের (Himachal Pradesh) লাহুলের (Lahaul) থোরং গ্রামের সব বাসিন্দার করোনা রিপার্ট পজিটিভ। ৫২ বছর বয়সী ভূষণ ঠাকুরই একমাত্র ব্যক্তি যা রিপোর্ট নেগেটিভি। রাজ্যের জনসংখ্যার নিরিখে এই লাহুল জেলাতেই করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। সম্প্রতি গ্রামে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়। তার পর থেকেই একে একে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত থাকেন বাসিন্দারা। সূত্র বলছে, সামাজিক সমাবেশই গোষ্ঠী সংক্রমণের জন্য দায়ি। দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই গ্রামের আশপাশের অঞ্চলের লোকজনও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত।
লাহুল, ২০ নভেম্বর: একজন ছাড়া গ্রামের সব বাসিন্দা করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত। হিমাচলপ্রদেশের (Himachal Pradesh) লাহুলের (Lahaul) থোরং গ্রামের সব বাসিন্দার করোনা রিপার্ট পজিটিভ। ৫২ বছর বয়সী ভূষণ ঠাকুরই একমাত্র ব্যক্তি যা রিপোর্ট নেগেটিভি। রাজ্যের জনসংখ্যার নিরিখে এই লাহুল জেলাতেই করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। সম্প্রতি গ্রামে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়। তার পর থেকেই একে একে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত থাকেন বাসিন্দারা। সূত্র বলছে, সামাজিক সমাবেশই গোষ্ঠী সংক্রমণের জন্য দায়ি। দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই গ্রামের আশপাশের অঞ্চলের লোকজনও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত।
পরিস্থিতি সামলাতে প্রশাসন রোহতাং টানেলের উত্তর পোর্টালের কাছে টেলিং নুলায় পর্যটকদের যাতায়াত সীমাবদ্ধ রেখেছে। বৃহস্পতিবার পর্যটকদের লাহুল গ্রামে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি কারণ রোহতাং টানেলের পাশের গ্রামটি কনটেইনমেন্ট জোনে পরিণত হয়েছে। প্রশাসনের কর্তারা জানিয়েছেন, মানালি-লেহ জাতীয় সড়কের পাশে থোরং গ্রামে মাত্র ৪২ জন বাসিন্দা রয়েছেন। কারণ অন্যরা শীতে কুল্লুতে চলে যান। যখন গ্রামবাসীরা স্বেচ্ছায় পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেন তখন ৪২ জনের মধ্য়ে ৪১ জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। আরও পড়ুন: Love Jihad Law: যোগীর রাজ্যে এবার ‘লাভ জিহাদে’র বিরুদ্ধে আসছে কঠোর আইন
গ্রামের একমাত্র করোনা-নেগেটিভ ভূষণ ঠাকুর বলেন, “আমি আলাদা ঘরে থাকছি এবং গত চার দিন ধরে আমার খাবার রান্না করছি। রিপোর্টের বিষয়ে জানতে না পারলে আমি এখনও পরিবারের সদস্যদের সাথেই থাকতাম। যাইহোক, আমি স্যানিটাইজিং, ফেস মাস্ক পরা এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো প্রোটোকল সম্পর্কে কঠোর ছিলাম। এই রোগটিকে হালকাভাবে নেওয়া ঠিক নয়।"ভূষণের পরিবারের পাঁচ সদস্য করোনাভাইরাসে আক্রান্ত।