National Reading Day 2024: জাতীয় পঠন দিবস কবে? জেনে নিন কার সম্মানে পালিত হয় জাতীয় পঠন দিবস...
কেরালার গ্রন্থাগার আন্দোলনের জনক বলা হয় পুথুভাইল নারায়ণ পানিকারকে। একজন বিখ্যাত শিক্ষক ছিলেন তিনি। তাঁকে সম্মান জানানোর জন্য প্রতি বছর ১৯ জুন পালন করা হয় জাতীয় পঠন দিবস। কথিত আছে, বই হল আমাদের বন্ধু, যখন কারোর সঙ্গ ভালো লাগে না সেই সময়েও মনকে শান্তি দেয় বই। সকলের কাছে বই সহজলভ্য করার উদ্দেশ্যে গ্রামীণ এলাকায় গ্রন্থাগার তৈরি করার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন পুথুভাইল নারায়ণ পানিকার।
১৯০৯ সালের ১ মার্চ নীলমপুরে জন্মগ্রহণ করেন পুথুভাইল নারায়ণ পানিকার। তাঁর মায়ের নাম জানকী এবং বাবার নাম গোবিন্দ পিল্লাই। কেরালায়, তাকে বলা হয় গ্রন্থাগার আন্দোলনের জনক। ১৯৪৫ সালে ট্রাভাঙ্কো লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি। ১৯৪৫ সালে প্রথম লাইব্রেরি তৈরি হওয়ার পর বহু বছর তৈরি হয়নি কোনও নতুন লাইব্রেরি। ২০ বছর পর তিরুভিথামকুর গ্রন্থশালা সংঘের মাধ্যমে ট্রাভাঙ্কোর লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশনে নেতৃত্ব করার সময় ৪৭টি স্থানীয় গ্রন্থাগার তৈরি করেছিলেন তিনি।
ট্রাভাঙ্কোর লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন ‘পড়ুন এবং বেড়ে উঠুন’ স্লোগান দিয়ে বইয়ের গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করার কাজ করে। ১৯৯০ সালে ১০০ শতাংশ সাক্ষর রাজ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয় কেরালাকে। এই পরিবর্তনের পেছনে রয়েছে পুথুভাইল নারায়ণ পানিকার এবং তার গ্রন্থাগার আন্দোলনের অবদান। ১৯৯৫ সালের ১৯ জুন মৃত্যু হয় পুথুভাইল নারায়ণ পানিকারের। ১৯৯৬ সাল থেকে, পুথুভাইল নারায়ণ পানিকারের সম্মানে পালন করা শুরু হয় জাতীয় পঠন দিবস। এছাড়াও কেরালার শিক্ষা মন্ত্রক ১৯ থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত পালন করে পঠন সপ্তাহ।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)