Delhi Govt Ministers And AAP MLAs Hold ‘Hunger Strike’: কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে কৃষকদের পাশে দিল্লির নেতা-মন্ত্রী

দিল্লির (Delhi) উপ মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোডিয়া-সহ (Manish Sisodia) একাধিক আপ সাংসদ এবং দিল্লি সরকারের প্রবীণ নেতা-মন্ত্রীরা কৃষকদের দাবি- কৃষি আইন (Farmers Bill) প্রত্যাহারের সমর্থনে ভুখা হরতালে যোগ দেন। ১৫ দিনেরও বেশি সময় ধরে সাম্প্রতিক কালে কেন্দ্রের গৃহীত তিন কৃষি আইনের বিরোধিতায় রাজপথে নেমে আন্দোলন করছেন কৃষকরা। প্রথমে ভারত বনধ আর আজ দিনভর অনশনে (Hunger Strike) বসেন কৃষকেরা। সোমবার সারাদিন অভুক্ত থেকে নিজেদের দাবিতে অনড় থেকে আন্দোলন চালান তারা। কৃষকদের সমর্থনে আজ রাস্তায় বসেন দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন (Satyendar Jain), গোপাল রাই এবং আপ দলের নেতা অতিশি মারলেনা। আপের হেডকোয়ার্টারে কৃষকদেরকে সমর্থনে সোচ্চার হলেন নেতা-কর্মী-সমর্থকেরা।

AAP Leaders on Hunger Strike. (Photo Credits: Twitter)

নয়াদিল্লি, ১৪ ডিসেম্বর: দিল্লির (Delhi) উপ মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোডিয়া-সহ (Manish Sisodia) একাধিক আপ সাংসদ এবং দিল্লি সরকারের প্রবীণ নেতা-মন্ত্রীরা কৃষকদের দাবি- কৃষি আইন (Farmers Bill) প্রত্যাহারের সমর্থনে ভুখা হরতালে যোগ দেন। ১৫ দিনেরও বেশি সময় ধরে সাম্প্রতিক কালে কেন্দ্রের গৃহীত তিন কৃষি আইনের বিরোধিতায় রাজপথে নেমে আন্দোলন করছেন কৃষকরা। প্রথমে ভারত বনধ আর আজ দিনভর অনশনে (Hunger Strike) বসেন কৃষকেরা। সোমবার সারাদিন অভুক্ত থেকে নিজেদের দাবিতে অনড় থেকে আন্দোলন চালান তারা। কৃষকদের সমর্থনে আজ রাস্তায় বসেন দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন (Satyendar Jain), গোপাল রাই এবং আপ দলের নেতা অতিশি মারলেনা। আপের হেডকোয়ার্টারে কৃষকদেরকে সমর্থনে সোচ্চার হলেন নেতা-কর্মী-সমর্থকেরা।

রবিবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল কৃষকদের সমর্থনে সোচ্চার হন, একপরই কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে আরও জোরদার আম আদমি পার্টি। রবিবার মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) ঘোষণা করেছেন, কৃষকরা আগামিকাল এক দিনের অনশন করবেন। আমিও আগামিকাল তাঁদের সঙ্গে এক দিনের জন্য অনশন করব।" আপের কথায়, "কেন্দ্রের উচিত জরুরি পরিস্থিতিতে চাষীদের সমস্ত চাহিদা পূরণ করা হোক। নূন্যতম সহায়ক মূল্য সংক্রান্ত একটি বিল পাশ করানো হোক।"

অরবিন্দ কেজরিওয়াল নিজে অনশন করার পাশাপাশি আপ দলের নেতাদেরও অনশনে যোগ দেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন। সকলকে কৃষকদের এই লড়াইয়ে যোগ দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান। দিল্লি সীমান্তের বিভিন্ন জায়গায় সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভুখা হরতালে সামিল হন কৃষক সংগঠনগুলি।