Coronavirus Outbreak: লকডাউন লঙ্ঘনকারীদের ১৪ দিনের কোয়ারান্টাইনে পাঠানো হবে: কেন্দ্রীয় সরকার

আতঙ্কের আবহে কাতারে কাতারে মানুষ ঘরে ফেরার জন্য হাঁটা দিয়েছেন। আর সেই কারণে করোনাভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা বেড়ে যাচ্ছে। তাই অভিবাসী শ্রমিকদের (Migrant laborers) জন্য বিশেষ নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (MHA)। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যসচিব, ডিজি-র সঙ্গে ভিডিয়ো করনফারেন্সে বৈঠক করেন ক্যাবিনেট সচিব রাজীব গৌবা, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব অজয় ভাল্লা। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, লকডাউন চলার সময় মানুষ যাতে রাস্তায় হাইওয়েতে না থাকে তা নিশ্চিত করতে। শুধুমাত্র মালবাহী যান চলাচলে অনুমতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এই নির্দেশিকা সুনিশ্চিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের। অভিবাসী শ্রমিক ও গরিবদের যথাযথ খাবার পৌঁছে দিতেও আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র।

ঘরে ফেরার জন্য হাঁটছেন অভিবাসী শ্রমিকরা (Photo CRedits: ANI)

নতুন দিল্লি, ২৯ মার্চ: আতঙ্কের আবহে কাতারে কাতারে মানুষ ঘরে ফেরার জন্য হাঁটা দিয়েছেন। আর সেই কারণে করোনাভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা বেড়ে যাচ্ছে। তাই অভিবাসী শ্রমিকদের (Migrant laborers) জন্য বিশেষ নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক (MHA)। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যসচিব, ডিজি-র সঙ্গে ভিডিয়ো করনফারেন্সে বৈঠক করেন ক্যাবিনেট সচিব রাজীব গৌবা, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব অজয় ভাল্লা। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, লকডাউন চলার সময় মানুষ যাতে রাস্তায় হাইওয়েতে না থাকে তা নিশ্চিত করতে। শুধুমাত্র মালবাহী যান চলাচলে অনুমতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এই নির্দেশিকা সুনিশ্চিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের। অভিবাসী শ্রমিক ও গরিবদের যথাযথ খাবার পৌঁছে দিতেও আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এক বিবৃতিতে জানানো হয়ছে, ক্যাবিনট সচিব এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সব রাজ্যর চিফ সেক্রেটারি এবং ডিজিপি-র সঙ্গে অবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ রাখছেন। আজ সকালেও ভিডিয়া কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা হয়েছে। তবে দেশের কিছু জায়গায় অভিবাসী শ্রমিকরা ঘরে ফিরছেন। তাই জেলা এবং রাজ্যের সীমান্ত সিল করা উচিত। রাজ্যগুলিকে আরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে যাতে রাস্তাঘাটে লোকজনের চলাচল কম হয়। কেবলমাত্র পণ্যবাহী গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেওয়া উচিত। এই নির্দেশাবলী বাস্তবায়নের জন্য জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের ব্যক্তিগতভাবে দায়বদ্ধ থাকতে হবে। আরও পড়ুন: First Coronavirus Patient Recovered: সুস্থ হওয়ার পথে রাজ্যের প্রথম করোনা আক্রান্ত লন্ডন ফেরত আমলার পুত্র

এছাড় মন্ত্রক জানিয়েছে যে অভিবাসী শ্রমিকসহ ও গরিব মানুষদের খাবার ও থাকার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা তাদের কাজের জায়গাতেই করা উচিত। কেন্দ্রীয় সরকার গতকালই জানিয়ছে রাজ্যগুলি বিপর্যয় মোকাবিলা তহবিল ব্যবহার করতে পারবে। রাজ্যগুলিকে আরও বলা হয়েছে যে লকডাউন চলাকালীন শ্রমিকদের মজুরি সময়মতো দিতে হবে, কোনও টাকা কাটা যাবে না। তাছাড়া এই সময়ের জন্য শ্রমিকদের কাছ থেকে বাড়ি ভাড়া দাবি করা উচিত নয়। যারা শ্রমিকদর বাড়ি খালি করতে বলছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, যারা লকডাউন লঙ্ঘন করেছে এবং লকডাউন চালাকালীন বাইরে বেরিয়েছে তাদের বাধ্যতামূলকভাবে ১৪ দিন সরকারি কোয়ারান্টাইনে থাকতে হবে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

সম্পর্কিত খবর

Share Now