Bharat Bandh: বুধবারের ভারত বনধে রয়েছে ব্যাংক কর্মীদের বিভিন্ন সংগঠন, তাই লেনদেনও ক্ষতির মুখে

১০টি কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনের ডাকা ভারত বনধের (nationwide strike) জেরে আগামিকাল ব্যাংকিং পরিষেবায় (Banking services) বিরাট প্রভাব পড়তে চলেছে। বনধের প্রভাবে ব্যাংকের কাজকর্ম যে লাটে উঠবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। ভয়ে গ্রাহকরা বাড়ি থেকে বেরোবেন না। অনেক জায়গায় বনধের জেরে গোলমাল লাগলে ব্যাংক কর্মীরাও কর্মস্থলে পৌঁছাতে পারবেন না। তার রেশ তো ব্যাংকিং সেক্টরে পড়বেই। শুধু ব্যাংক বলছি কেন, এর ফলে ক্ষতির মুখে পড়তে পারে স্টক এক্সচেঞ্জও। এমনিতেই ইরানের সেনা প্রধান কাসেম সুলেইমানির হত্যার কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান যুদ্ধ পরিস্থিতির জন্য তৈরি হচ্ছে। এর জেরে শেয়ার সূচক পড়েছে হুড়মুড়িয়ে।

ভারত বনধ(Photo Credits: PTI)

নতুন দিল্লি, ৭ জানুয়ারি: ১০টি কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনের ডাকা ভারত বনধের (nationwide strike) জেরে আগামিকাল ব্যাংকিং পরিষেবায় (Banking services) বিরাট প্রভাব পড়তে চলেছে। বনধের প্রভাবে ব্যাংকের কাজকর্ম যে লাটে উঠবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। ভয়ে গ্রাহকরা বাড়ি থেকে বেরোবেন না। অনেক জায়গায় বনধের জেরে গোলমাল লাগলে ব্যাংক কর্মীরাও কর্মস্থলে পৌঁছাতে পারবেন না। তার রেশ তো ব্যাংকিং সেক্টরে পড়বেই। শুধু ব্যাংক বলছি কেন, এর ফলে ক্ষতির মুখে পড়তে পারে স্টক এক্সচেঞ্জও। এমনিতেই ইরানের সেনা প্রধান কাসেম সুলেইমানির হত্যার কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান যুদ্ধ পরিস্থিতির জন্য তৈরি হচ্ছে। এর জেরে শেয়ার সূচক পড়েছে হুড়মুড়িয়ে। যার ফলে বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জের মাথায় হাত। কালকের ভারত বনধ ফের নতুন করে শেয়ার বাজারকে ধসিয়ে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।

এই বনধে অংশ নিচ্ছে অল ইন্ডিয়া ব্যাংক অফিসারস অ্যাসোসিয়েশন, বিইএফআই, আইএনবিইএফ, আইএনবিওসি, ব্যাংক কর্মচারী সেনা মহাসংঘ। এই সংগঠনগুলি ইতিমধ্যেই বনধে অংশ নেওয়ার কথা জানিয়েছে। ব্যাংক কর্মীদের এতগুলি সংগঠন যদি বনধ সাড়া দেয়, তাহলে বুধবার দেশের সমস্ত ব্যাংকে যে তালা ঝুলবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই। এরফলে টাকা জমা দেওয়া, টাকা তোলা, নতুন গ্রাহক নিবন্ধিকরণের মতো কাজ বাধার মুখে পড়বে। তবে শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ক্ষেত্রেই নয়, একই সমস্যা হবে বেসরকারি ব্যাংকেও। এদিকে ইস্যুকে সমর্থন করলেও রাজ্য সরকার বুধবারের ভারত বনধকে প্রশ্রয় দিতে নারাজ। তাই সমস্ত রাজ্য সরকারি অফিস খোলা থাকবে। আর পাঁচটি দিনের মতোই কাজও চলবে। যাঁরা অফিসে আসবেন না তাঁদের শোকজ নোটিস ধরানো হবে। পরিবহন দপ্তরের নির্দেশে রাস্তায় নামবে বাস, ট্যাক্সি, অটো। বুধবার ২২ শতাংশ অতিরিক্ত সরকারি বাস চালানো হবে। অন্যান্য বাস, ট্যাক্সি পরিষেবাও স্বাভাবিক রাখতে নির্দেশ দিয়েছে পরিবহণ দপ্তর। অ্যাপ-ক্যাব পরিষেবাও স্বাভাবিক রাখতে বলা হয়েছে প্রশাসনের তরফে। আরও পড়ুন-Nirbhaya Case: অবশেষে সাজা, ২২ জানুয়ারি সকাল সাতটায় ফাঁসির দড়িতে নির্ভয়ার ৪ ধর্ষক; রায় দিল পাতিয়ালা হাউস কোর্ট

এদিকে বাস মালিক সংগঠনের সদস্যরা জানিয়েছেন, ধর্মঘটকে কোনওভাবেই সমর্থন করেন না তাঁরা। কারণ পরিষেবা বন্ধ রাখায় যে বিপুল আর্থিক ক্ষতি হবে তা সামাল দেওয়া সম্ভব নয়। কাজেই তাদের দাবি, সরকারের তরফে নিরাপত্তার আশ্বাস পেলে অবশ্যই পরিষেবা চালু রাখবেন। অন্যদিকে বাম-কংগ্রেসের ডাকা সাধারণ ধর্মঘটে আইনশৃঙ্খলার যাতে কোনও অবনতি না-হয়, তা দেখতে রাজ্যকে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। কেন্দ্রকেও পরিস্থিতির দিকে নজর রাখতে বলা হয়েছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now