Coronavirus Lockdown in India: লকডাউনে অভিবাসী শ্রমিকদের খাদ্যসংকট থেকে বাঁচাতে কোমর বেঁধে নামল আর্মি ওয়াইফস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

দেশব্যাপী লকডাউন পরিস্থিতি। খাদ্যসঙ্কটের মুখোমুখি হয়েছে হাজার হাজার গরীব মানুষ, অভিবাসী শ্রমিক (Migrant Labourers)। তাদের পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে এল আর্মি ওয়াইফস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন (AWWA)। মঙ্গলবার তারা অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য ২,৫০০ রান্না করা খাবারের প্যাকেট প্রস্তুত করেছে। প্যাকেটগুলি আজ দিল্লি ক্যান্টে সরকারী প্রতিনিধিদের হাতে হস্তান্তর করা হবে। এর আগে সোমবার, এডব্লুডব্লুএ দিল্লি সরকারের প্রতিনিধিদের এক হাজার খাবারের প্যাকেট দিয়েছে, যারা আরও খাবারের প্যাকেট বিতরণ করেছিল। দেশে করোনভাইরাস ছড়িয়ে পড়া আটকানোর জন্য ২১ দিনের লকডাউন ঘোষণার পরে বিপুল সংখ্যক অভিবাসী শ্রমিক রাজধানী ছেড়েছেন।

আর্মি ওয়াইফস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন (Photo Credits: ANI)

নতুন দিল্লি, ৩১ মার্চ: দেশব্যাপী লকডাউন পরিস্থিতি। খাদ্যসঙ্কটের মুখোমুখি হয়েছে হাজার হাজার গরীব মানুষ, অভিবাসী শ্রমিক (Migrant Labourers)। তাদের পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে এল আর্মি ওয়াইফস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন (AWWA)। মঙ্গলবার তারা অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য ২,৫০০ রান্না করা খাবারের প্যাকেট প্রস্তুত করেছে। প্যাকেটগুলি আজ দিল্লি ক্যান্টে সরকারী প্রতিনিধিদের হাতে হস্তান্তর করা হবে। এর আগে সোমবার, এডব্লুডব্লুএ দিল্লি সরকারের প্রতিনিধিদের এক হাজার খাবারের প্যাকেট দিয়েছে, যারা আরও খাবারের প্যাকেট বিতরণ করেছিল। দেশে করোনভাইরাস ছড়িয়ে পড়া আটকানোর জন্য ২১ দিনের লকডাউন ঘোষণার পরে বিপুল সংখ্যক অভিবাসী শ্রমিক রাজধানী ছেড়েছেন।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের মতে, দিল্লি থেকে এখন পর্যন্ত ৮৭ টি ইতিবাচক করোনভাইরাস কেসের খবর পাওয়া গেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুসারে, দেশে মোট করোনভাইরাস মামলার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১,২৫১ জন।কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার নতুন করে ২৩০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যা এক দিনে আক্রান্তের সংখ্যায় রেকর্ড। ফলে এ দিন দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২৫১। মৃতের সংখ্যা বে়ড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২। যদিও রবিবার গভীর রাতে, কালিম্পঙে যে মহিলার মৃত্যু হয়েছে, তা কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের তথ্যে এখনও যোগ করা হয়নি। আরও পড়ুন, লকডাউনের মধ্যেই নিজামুদ্দিনে তবলিকি জমাত বাড়ালো মৃত্যুমিছিল, একই দিনে তেলেঙ্গানায় মৃত ৬

গোটা দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যায় শীর্ষ স্থানে রয়েছে কেরল। সেখানে ইতিমধ্যেই ২০২ জন আক্রান্ত হয়েছেন। তার পরেই রয়েছে মহারাষ্ট্র। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১৯৮। তবে দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে মহারাষ্ট্রে। ওই রাজ্যে মৃতের সংখ্যা ৮। অন্য দিকে, কর্নাটকে ৮৩ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। উত্তরপ্রদেশে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৭৫ জন।