Earthquake: সাতসকালে জোড়া ভূকম্পন, এক সঙ্গে কাঁপল কর্ণাটকের হাম্পি ও ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুর
করোনাভাইরাস লকডাউনের মধ্যেই বার বার কেঁপে উঠছে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত। শুক্রবার এই ঘটনার অন্যথা হল না। সাতসকালেই জোড়া ভূমিকম্পে (earthquake) কাঁপল কর্ণাটক ও ঝাড়খণ্ড। এদিন সকালে ৬টা বেজে ৫৫ মিনিটে কেঁপে ভূকম্পন অনুভূত হয় কর্ণাটকের হাম্পিতে। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৪.০। ওই একই সময়ে কেঁপে যায় ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুর। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ৪.৭। তবে দুই জায়গাতেই বড়সড় কম্পন অনুভূত না হওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর নেই। সম্প্রতি গত কয়েকমাস ধরে দিল্লি এনসিআর একের পর এক মৃদু ভূকম্পন দেখছে। সাধারণত রিখটার স্কেলে সেই কম্পনের তীব্রতা ২ বা ৩ ম্যাগনিচিউডের বেশি হয় না।
কর্ণাটক, ৫ জুন: করোনাভাইরাস লকডাউনের মধ্যেই বার বার কেঁপে উঠছে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত। শুক্রবার এই ঘটনার অন্যথা হল না। সাতসকালেই জোড়া ভূমিকম্পে (earthquake) কাঁপল কর্ণাটক ও ঝাড়খণ্ড। এদিন সকালে ৬টা বেজে ৫৫ মিনিটে কেঁপে ভূকম্পন অনুভূত হয় কর্ণাটকের হাম্পিতে। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৪.০। ওই একই সময়ে কেঁপে যায় ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুর। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ৪.৭। তবে দুই জায়গাতেই বড়সড় কম্পন অনুভূত না হওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির কোনও খবর নেই। সম্প্রতি গত কয়েকমাস ধরে দিল্লি এনসিআর একের পর এক মৃদু ভূকম্পন দেখছে। সাধারণত রিখটার স্কেলে সেই কম্পনের তীব্রতা ২ বা ৩ ম্যাগনিচিউডের বেশি হয় না।
পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছরে ১২ এপ্রিল থেকে ৩ জুনের মধ্যে মোট ১১টি ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে দিল্লি এনসিআর-এ। সবথেকে বেশি ভূকম্পনের রেকর্ড রয়েছে মে মাসে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির রেকর্ড বলছে, ছ'টি ভূমিকম্পের মধ্যে গেল ২৯ মে-র কম্পন মাত্রাই সবথেকে শক্তিশালী ছিল। যদিও রিখটারে তা মাঝারি মাত্রার কম্পন। তীব্রতা ছিল ৪.৫। গত ৫৩ দিনের মধ্যে ১২ এপ্রিলই ছিল প্রথম কম্পন। যার তীব্রতা ধরা পড়ে ৩.৫। পরদিন ১৩ এপ্রিলের কম্পন তীব্রতা ছিল ২.৭। ১০ ও ১৫ মে যথাক্রমে ৩.৪ ও ২.২ মাত্রার দু'টি ভূমিকম্প হয়। আরও পড়ুন-COVID-19 Cases In India: বৃহস্পতিবার সারা দিনে নতুন আক্রান্ত ৯,৮৫১ জন, ভারতে করোনা রোগীর সংখ্যা এখন ২ লক্ষ ২৬ হাজার ৭৭০
দিল্লি এনসিআর-এ সর্বশেষ ভূ-কম্পনটি হয় গত বুধবার রাত ১০টা ৪২ মিনিটে। যদিও তা মৃদু। রিখটার স্কেলে ৩.২ মাত্রার কম্পন। ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল ছিল নয়ডা থেকে ১৯ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে। গভীরতা ৩.৮ কিলোমিটার। শেষ পাঁচ দিনের মধ্যে গত ৩ জুন দিল্লি এনসিআর ফের কেঁপে উঠেছিল।