Delhi Air Pollution: পাঞ্জাবের খড় পোড়ানোর জের, ফের দূষণ জ্বরে অন্ধকার রাজধানী
দূষণ (Air Pollution) অসুর যেন অমরত্বের অধিকারী, শতচেষ্টাতেও তাকে বধ করতে পারছে না দিল্লির প্রশাসন। গত সপ্তাহে বেশ কিছুটা উন্নতি হলেও ফের বায়ু দূষণের কবলে জর্জরিত রাজধানী। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (AQI) রিপোর্ট অনুযায়ী বেলা আড়াইটেয় দূষণ মাত্রা ছিল ৪৫৬ যাকে অত্যন্ত বেশি বললেও কমই বলা হবে। রাত দশটা নাগাদ তা ২৮৭-তে এসে ঠেকে। গোটাটাই লোধী রোডের (Lodhi Road) দূষণের হালহকিকত।
নতুন দিল্লি, ১২ নভেম্বর: দূষণ (Air Pollution) অসুর যেন অমরত্বের অধিকারী, শতচেষ্টাতেও তাকে বধ করতে পারছে না দিল্লির প্রশাসন। গত সপ্তাহে বেশ কিছুটা উন্নতি হলেও ফের বায়ু দূষণের কবলে জর্জরিত রাজধানী। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (AQI) রিপোর্ট অনুযায়ী বেলা আড়াইটেয় দূষণ মাত্রা ছিল ৪৫৬ যাকে অত্যন্ত বেশি বললেও কমই বলা হবে। রাত দশটা নাগাদ তা ২৮৭-তে এসে ঠেকে। গোটাটাই লোধী রোডের (Lodhi Road) দূষণের হালহকিকত। দিল্লির সরকারের অনুরোধে গত সপ্তাহ নাগাদ আচমকাই খড় পোড়ানোর (Stubble Burning) কাজ কমিয়ে দিয়েছিল প্রতিবেশী পাঞ্জাব ও হরিয়ানা, তাই ধীরে ধীরে কমে আসছিল দিল্লির দূষণ মাত্রা।
তবে রবিবার নতুন করে খড় পুড়েছে পাঞ্জাবে আর সেকারণেই ফের ধোঁয়ায় ঢেকেছে রাজধানী। বিশেষ করে উত্তর পশ্চিম রাজধানী ও এনসিআর-এর আকাশ ঢাকে কালো ধোঁয়ায়। সোমবার সকালে নেহরু নগরের দূষণ মাত্রা ছিল ৪০৬। অশোক বিহার ৪০২ ও রোহিনী ৪১৪। অন্যদিকে বিবেক বিহারের দূষণ মাত্রা ৪০৬ ও ওয়াজিরপুরের দূষণ মাত্রা ছিল ৪০৯। বুয়ানার দূষণ মাত্রা ৪১৪ ও মুন্ডাকার দূষণমাত্রা ৪১৩। অন্যদিকে আনন্দ বিহারে ছিল ৪১২। যা এককথায় বিপজ্জনক মাত্রা ছাড়া অন্যকিছু বলাই যাবে না। এদিকে শিখ গুরু গুরু নানকের ৫৫০-তম জন্ম জন্তী উপলক্ষে দুদিনে জন্য রাজধানীতে জোড়-বিজোড় নীতির গাড়ি চলাচলে রাশ টেনেছে কেজরিওয়াল সরকার। মূলত এই স্কিম চালু হওয়াতে দূষণের কবলে দম বন্ধ হয়ে আসা রাজধানীর বাসিন্দারা ফের মু্ক্ত বাতাসের সন্ধান পেতে থাকেন। আরও পড়ুন-Delhi Air Pollution: দিল্লি যখন দূষণ অসুরকে মারতে তৎপর, তখন ফের পাঞ্জাবে জ্বলল খড়
এদিকে গত রবিবারে ফের পাঞ্জাবের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে খড় পোড়ানোর খবর মিলেছে। এই ঘটনায় ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের নির্বিকার ব্যবহারে যারপরনাই ক্ষুব্ধ ও হতাশ দিল্লি। কাল এনিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তিনি এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, যদি খড় পোড়ানোর শেষের দিন শুরু না করতে পারি তাহলে দূষণ অসুর থেকে আমাদের মুক্তি নেই। এর আগে তিনি পাঞ্জাব ও হরিায়না সরকারকে বলেছিলেন এই খড় পোড়ানোর প্রক্রিয়াকে যদি প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপানে কাজে লাগানো যায় তাহলে এর থেকে ভাল আর কিছু হতে পারে না।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)