Oscars 2020: হলিউডের রাজত্বে শিরোপা ছিনিয়ে নিল দক্ষিণ কোরিয়া, এবার অস্কারে সেরা ছবি ‘প্যারাসাইট’

দেখতে দেখতে বছর ৯২-এর বৃদ্ধ আজকের অস্কার। এই মঞ্চে হলিউড রাজের প্রভাব কে না জানে। সেই হলিউডকে টেক্কা দিয়ে এবার সেরার শিরোপা কোরিয়ান ছবির দখলে। সেরা ছবির মুকুট ছিনিয়ে নিল দক্ষিণ কোরিয়ার ছবি ‘প্যারাসাইট’ (South-Korean film Parasite)। বন জং হু-র এই সিনেমা সেরা পরিচালক, চিত্রনাট্যর জন্য অস্কারের জন্য মনোনীত হয়। পাশাপাশি হু-এর এই সিনেমা সেরা বিদেশি ছবির তকমাও ছিনিয়ে নেয়। পাশাপাশি এবার জোকার ছবির জন্য সেরা অভিনেতার শিরোপা পেলেন জোয়াকিন ফিনিক্স। অস্কারের আসরে সাধারণত ভেনিস, বার্লিন ও কান চলচ্চিত্র উৎসবে আলোচিত সিনেমাগুলোই একে-অপরকে টক্কর দেয়। এবারও তার অন্যথা হল না।

বং জুন হো ও জোয়াকিন ফিনিক্স(Photo Credits: Twitter)

দেখতে দেখতে বছর ৯২-এর বৃদ্ধ আজকের অস্কার। এই মঞ্চে হলিউড রাজের প্রভাব কে না জানে। সেই হলিউডকে টেক্কা দিয়ে এবার সেরার শিরোপা কোরিয়ান ছবির দখলে। সেরা ছবির মুকুট ছিনিয়ে নিল দক্ষিণ কোরিয়ার ছবি ‘প্যারাসাইট’ (South-Korean film Parasite)। বং জুন হো-র এই সিনেমা সেরা পরিচালক, চিত্রনাট্যর জন্য অস্কারের জন্য মনোনীত হয়। পাশাপাশি হু-এর এই সিনেমা সেরা বিদেশি ছবির তকমাও ছিনিয়ে নেয়। পাশাপাশি এবার জোকার ছবির জন্য সেরা অভিনেতার শিরোপা পেলেন জোয়াকিন ফিনিক্স। অস্কারের আসরে সাধারণত ভেনিস, বার্লিন ও কান চলচ্চিত্র উৎসবে আলোচিত সিনেমাগুলোই একে-অপরকে টক্কর দেয়। এবারও তার অন্যথা হল না।

উল্লেখ্য, কান চলচ্চিত্র উৎসবের সর্বোচ্চ সম্মান ‘পাম দর’ পেয়েছিল ‘প্যারাসাইট’। চার সদস্যের একটি পরিবারের গল্প দিয়ে ছবির কাহিনী শুরু হয়। দারিদ্র্য সীমার নিচে বাস করা সেই পরিবারটি পিত্‍‌জার বাক্স বানায়। একদিন পরিবারের পুত্র সন্তানটি আবিষ্কার করে তাদের বাসা থেকে কয়েকটি সিঁড়ি উপরে উঠলেই ওয়াইফাই পাওয়া যায়। ভাল থাকার চেষ্টায় একসময় ছেলেটি ও মেয়েটি ধনী পরিবারের বাচ্চাদের পড়াশোনা ও ছবি আঁকার কাজ শুরু করে। একসময় তাদের মনে হয়, নিজের বাড়ির চাইতে অন্যের বাড়িতেই তাদের বেশি ভাল লাগছে। কারণ সেখানে সব সুযোগসুবিধা পাওয়া যায়। এভাবেই এগিয়েছে ছবির গল্প। আরও পড়ুন-Kalki Koechlin Become Mother: মা হলেন কল্কি কোয়েচলিন

ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হলিউডের জন্য সেরা সহঅভিনেতার পুরস্কার পেলেন ব্র্যাড পিট। বেস্ট অ্যানিমেটেড ফিচার ফিল্ম-এর শিরোপা যায় টয় স্টোরি ৪-এর ঝুলিতে। বেস্ট অ্যানিমেটেড শর্ট ফিল্ম হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে হেয়ার লভ। এডিটিং-এ সেরার তকমা পেয়েছে ফর্ড ভি ফেরারি। বেস্ট সিনেমাটোগ্রাফি হিসেবে পুরস্কার পেয়েছে রজার ডেকিন্স, ১৯১৭। বেস্ট সাউন্ড মিক্সিং-এ পুরস্কার পেয়েছে, ১৯১৭। বেস্ট সাউন্ড এডিটিং-এও পুরস্কার জিতে নেয় ফোর্ড ভি ফেরারি। সেরা সহঅভিনেত্রী লরা ড্রেন, ম্যারেজ স্টোরির জন্য এই পুরস্কার পান তিনি। সেরা অভিনেত্রীর তকমা পান রেনে জেলওয়েগার। জুডির জন্য এই তকমা পান তিনি। আই অ্যাম গন আ লভ মি আগেইন, রকেটম্যান নির্বাচিত হয়েছে সেরা গান হিসেবে।



@endif