Kalki Koechlin Sings Ghoomparani Gaan: অভিনেত্রী কালকি কেঁকলার গলায় বাংলা ঘুমপাড়ানি গান, মাদার্স ডে' তে শেয়ার করা ভিডিয়োয় বিপুল উচ্চ্বাস নেটিজেনদের
ইউকুলেলে বাজিয়ে বাংলা গান গাইলেন কালকি কেঁকলা। না তবে প্রচলিত কোনও রবীন্দ্রসংগীত নয়। সাদামাটা পল্লীবাংলার হারিয়ে যেতে বসা এককালীন ঘুমপাড়ানি গান। বাংলার মা, মাসির এককালে এই গান গেয়েই তাদের ছানাপোনাদের ঘুম পাড়াতেন। সেই গানই ছেলেকে শোনালেন কল্কি। গতকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর সুস্পষ্ট উচ্চারণে বাংলা গানকে কুর্নিশ জানিয়েছেন অনেকেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরতে ঘুরতেই এভাবে জনপ্রিয় হয়ে গেল তাঁর গান, রীতিমতো ভাইরাল।
ইউকুলেলে বাজিয়ে বাংলা গান গাইলেন কালকি কেঁকলা (Kalki Koechlin)। না তবে প্রচলিত কোনও রবীন্দ্রসংগীত নয়। সাদামাটা পল্লীবাংলার হারিয়ে যেতে বসা এককালীন ঘুমপাড়ানি গান (Ghoomparani Song)। বাংলার মা, মাসির এককালে এই গান গেয়েই তাদের ছানাপোনাদের ঘুম পাড়াতেন। সেই গানই মেয়েকে শোনালেন কালকি। গতকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর সুস্পষ্ট উচ্চারণে বাংলা গানকে কুর্নিশ জানিয়েছেন অনেকেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরতে ঘুরতেই এভাবে জনপ্রিয় হয়ে গেল তাঁর গান, রীতিমতো ভাইরাল।
হালফিলে সময় বদলেছে। হারিয়ে যাচ্ছে এমন অনেক গান। ইকির মিকির কিংবা দোল দোল দুলুনির জায়গায় এসেছে টুইঙ্কল টুইঙ্কল লিটিল ষ্টার। কতজন মা তাদের সন্তানদের এই গান বা ছড়াগুলির পরিচয় করায়, কিংবা কতজন মায়েদের নিজেদের এই গানগুলির সঙ্গে পরিচয় রয়েছে তাই বড় প্রশ্ন। হাতে গোনা কয়েকজনই হয়তো এই রীতি এখনও এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আরও পড়ুন, অভিনেতা টম ক্রজের পরবর্তী ছবির শুটিং হবে মহাকাশে, জানালো নাসা
'ঘুমপাড়ানি মাসি পিসি মোদের বাড়ি এসো, খাট নাই, পালঙ্ক নাই, চোখ পেতে বসো'-গেয়ে মেয়ে স্যাফোর মন জয় করেছেন কালকি, সঙ্গে আপামর বাঙালি নেটিজেনদেরও। মেয়েও দিব্ব্যি পা নাচিয়ে, হাত ঘুরিয়ে উপভোগ করছে মায়ের গান। গতকাল ছিল আন্তর্জাতিক মাতৃ দিবস (Mother's Day)। সেই উপলক্ষে নিজের সন্তানের সঙ্গে কাটানো সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছিলেন কালকি।
বলিউডের ফরাসি বংশোদ্ভূত অভিনেত্রী, যাঁর জন্ম পদুচেরিতে। কালকির বয়ফ্রেন্ড গাই হার্শবার্গ, একজন ইজরায়েলি পিয়ানো টিচার। কালকি এর আগে একবার আফ্রিকান ও আরেকবার পর্তুগিজ গান গেয়ে ও ইউকেলেলে বাজিয়ে স্যাফোকে ঘুম পাড়িয়েছেন। এবারে বাংলা, প্রচেষ্টা সফল। তবে কল্কির গলায় এই গান নতুন প্রজন্মের মায়েদের অনুপ্রেরণা হয়ে গেল তা বলাই বাহুল্য।