Cannabis Is Not Dangerous Narcotic: 'গাঁজা বিপজ্জনক মাদক নয়', সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রসংঘের; পক্ষে ভোট ভারতেরও

গাঁজা (Cannabis) আর বিপজ্জনক মাদক (Narcotic) নয়। এই দাবির পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পড়ল রাষ্ট্রসংঘের (United Nations) আন্তর্জাতিক নারকোটিক সম্মেলনের বৈঠকে। গাঁজাকে বিপজ্জনক মাদকের তালিকা থকে বাদ দেওয়ার পক্ষে ভোট দিয়েছে ভারতও। এরপর থেকে গাঁজা (ক্যানাবিস এবং ক্যানাবিস রেজিন) সম্পর্কিত আইনে বদল আসতে চলেছে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। বুধবার রাষ্ট্রসংঘের নারকোটিক ড্রাগ কমিশনে এই বিষয়ক ভোটাভুটি হয়। ১৯৬১ সালের সিঙ্গল কনভেনশন অফ নারকোটিক ড্রাগসের চার নম্বর তালিকা থেকে গাঁজাকে বাদ দেওয়ার পক্ষে ভোট দেয় ২৫টি দেশ। বিপক্ষে ভোট দেয় ২৭টি দেশ। ভোট দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে ১টি দেশ। বিপক্ষের ভোট বেশি থাকায় গাঁজাকে বিপজ্জনক ড্রাগের তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ।

গাঁজা (Photo Credits: unsplash.com)

জেনেভা, ৪ ডিসেম্বর: গাঁজা (Cannabis) আর বিপজ্জনক মাদক (Narcotic) নয়। এই দাবির পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পড়ল রাষ্ট্রসংঘের (United Nations) আন্তর্জাতিক নারকোটিক সম্মেলনের বৈঠকে। গাঁজাকে বিপজ্জনক মাদকের তালিকা থকে বাদ দেওয়ার পক্ষে ভোট দিয়েছে ভারতও। এরপর থেকে গাঁজা (ক্যানাবিস এবং ক্যানাবিস রেজিন) সম্পর্কিত আইনে বদল আসতে চলেছে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। বুধবার রাষ্ট্রসংঘের নারকোটিক ড্রাগ কমিশনে এই বিষয়ক ভোটাভুটি হয়। ১৯৬১ সালের সিঙ্গল কনভেনশন অফ নারকোটিক ড্রাগসের চার নম্বর তালিকা থেকে গাঁজাকে বাদ দেওয়ার পক্ষে ভোট দেয় ২৫টি দেশ। বিপক্ষে ভোট দেয় ২৭টি দেশ। ভোট দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে ১টি দেশ। বিপক্ষের ভোট বেশি থাকায় গাঁজাকে বিপজ্জনক ড্রাগের তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ।

গত ৫৯ বছর ধরে কঠোর আইনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়েছে গাঁজার ব্যবহার, ফলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে এর সঠিক ব্যবহার করা যায়নি। রাষ্ট্রসংঘের এই সিদ্ধান্তের পর আরও ব্যাপকভাবে চিকিৎসা ক্ষেত্রে, বিশেষ করে মানসিক রোগের মোকাবিলায় গাঁজা ক্যানাবিসের ব্যবহার হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০১৯ সালে রাষ্ট্রসংঘকে জানিয়েছিল গাঁজাও ওই একই তালিকায় থাকায় চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণায় সমস্যা হচ্ছে। গাঁজা থেকে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ তৈরি সম্ভব, তবে কঠিন ড্রাগের তালিকায় থাকায় তা করা যাচ্ছে না।আরও পড়ুন: Akshata Murthy Richer Than Queen Elizabeth II: ইংল্যান্ডের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের থেকে ধনী ইনফোসিস কর্তার মেয়ে অক্ষতা!

বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এই আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এই ভোটের তাৎক্ষণিক প্রভাব পড়বে না কারণ কীভাবে গাঁজার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার দেশগুলির রয়েছে। তবে অনেক দেশ গাইডেন্সের জন্য বিশ্বব্যাপী সম্মেলনের দিকে ঝুঁকছে এবং রাষ্ট্রসংঘের স্বীকৃতি তাদের ড্রাগ নীতি পরিবর্তনের সমর্থকদের পক্ষে প্রতীকী জয়, যারা বলে যে আন্তর্জাতিক আইনটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।