Germany Mass Shooting: জার্মানিতে মধ্যরাতে বন্দুকবাজের হানা, এলোপাথাড়ি গুলিতে মৃত ৮, আহত ৫
বন্দুকবাজের গোলাগুলিতে বিপর্যস্ত জার্মানি। বুধবার রাতে জার্মানির হানাও শহরের দুটি শিশা বারে পৃথকভাবে হামলার ঘটনা ঘটেছে। বন্দুক বাজের গুলিতে (Germany Mass Shooting) আটজন নিহত হয়েছেন। পাঁচজনের আঘাত গুরুতর। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানাচ্ছে, হানাউ শহরের দুটি বারে এই হামলা চালায় বন্দুকবাজরা। এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে দুজনই উধাও হয়ে যায়। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। তবে বন্দুকবাজদের কাউকেই এখনও ধরতে পারেনি। তাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
জার্মানি, ২০ ফেব্রুয়ারি: বন্দুকবাজের গোলাগুলিতে বিপর্যস্ত জার্মানি। বুধবার রাতে জার্মানির হানাও শহরের দুটি শিশা বারে পৃথকভাবে হামলার ঘটনা ঘটেছে। বন্দুক বাজের গুলিতে (Germany Mass Shooting) আটজন নিহত হয়েছেন। পাঁচজনের আঘাত গুরুতর। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানাচ্ছে, হানাউ শহরের দুটি বারে এই হামলা চালায় বন্দুকবাজরা। এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে দুজনই উধাও হয়ে যায়। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। তবে বন্দুকবাজদের কাউকেই এখনও ধরতে পারেনি। তাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
জানা গিয়েছে প্রথম গুলি চলে শহরের প্রাণকেন্দ্রের একটি শিশা বারে। পরেরটি ক্যাসেলস্টাউট পাড়ায়। শহরের প্রাণকেন্দ্রের বারটিতে গুলি চালিয়ে প্রথমে তিন জনকে খুন করে ওই বন্দুকবাজ। তখনও মধ্যরাত। এরপর গাড়ি চালিয়ে চলে যায় ক্যাসেলস্টাউট পাড়ার অ্যারেনা বার ও ক্যাফেতে। সেখানেও এলোপাথাড়ি গুলি চালায়। এর জেরে ৫ জন নিহত হয়েছেন। আরও পড়ুন-Australia: মাঝ আকাশে মুখোমুখি দুই বিমান, সংঘর্ষে মৃত ৪
উল্লেখ্য, চারদিন আগেই জার্মানির বার্লিনে টেম্পোরডম কনসার্ট হলে এরকমই গোলাগুলি চলেছিল। সেই সময় ওই কনসার্টে হলে দর্শক সমাগম ছিল, কেননা সেখানে তখন তুর্কিশ কমেডি শো চলছিল। শো চলাকালীনই বন্দুকবাজ কনসার্ট হলে ঢুকে পড়ে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে। এই ঘটনায় হলের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। গুলি লেগে একজনের মৃ্ত্যু হয়েছে। ঠিক তার চারদিনের মাথায় বুধবার ফের গুলি চলল জার্মানিতে। এবার দুটি বারে। এদিকে আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার থেকে বার্লিনে শুরু হচ্ছে ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। তার আগে এমন বন্দুকবাজের হানায় একটা ত্রস্ত পরিবেশ তৈরি হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে যে ঢেলে সাজিয়ে আঁটসাঁট করতে হবে তা ভালমতো টের পাচ্ছেন শহরের পুলিশ প্রশাসনের কর্তারা। কে বা কারা কি উদ্দেশে বার বার জনবহুল এলাকায় গুলি চালাচ্ছে তা যতক্ষণ না স্পষ্ট হচ্ছে না ততক্ষণ গোয়েন্দাদের স্বস্তি নেই। অভিযুক্ত বন্দুকবাজের খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি।