Bangladesh Boat Capsized: বাংলাদেশের বুড়িগঙ্গায় ভয়াবহ ফেরি দুর্ঘটনা, এখনও পর্যন্ত ২৩ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

বাংলাদেশে ভয়াবহ ফেরি দুর্ঘটনা হয়। কমপক্ষে ২৩ জনের মৃত্যু হয়। আরও ১২ জন এখনও নিখোঁজ। উদ্ধারকারীরা জানিয়েছেন, সোমবার সকালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অন্য একটি জলযানের সঙ্গে ধাক্কা লাগে ওই ফেরির। বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চটি ডুবে যায় (ferry capsized)। সোমবার সকাল ৯টা নাগাদ ডুবে যায় এমএল মর্নিং বার্ড নামের একটি লঞ্চ।

বাংলাদেশে ফেরি দুর্ঘটনা (Photo Credits: Social Media)

কলকাতা, ২৯ জুন: বাংলাদেশে (Bangladesh) ভয়াবহ ফেরি দুর্ঘটনা হয়। কমপক্ষে ২৩ জনের মৃত্যু হয়। আরও ১২ জন এখনও নিখোঁজ। উদ্ধারকারীরা জানিয়েছেন, সোমবার সকালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অন্য একটি জলযানের সঙ্গে ধাক্কা লাগে ওই ফেরির। বুড়িগঙ্গা নদীতে (Buriganga River) লঞ্চটি ডুবে যায় (Ferry Capsized)। সোমবার সকাল ৯টা নাগাদ ডুবে যায় এমএল মর্নিং বার্ড নামের একটি লঞ্চ।

দমকল কর্মী এনায়েত হোসেন জানিয়েছেন, 'নৌকাটি উলটে গিয়েছে। তার ভেতর থেকে এখনও পর্যন্ত ২৩টি দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।' ওই ফেরিতে প্রায় ৫০ জন যাত্রী ছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। বাকিদের খোঁজে ডুবুরি নামিয়ে চলছে তল্লাশি। এমএল মর্নিং বার্ড নামের লঞ্চটি মুন্সিগঞ্জের কাঠপট্টি এলাকা থেকে প্রায় পঞ্চাশজনের মত যাত্রী নিয়ে সদরঘাটের উদ্দেশে রওনা দেয়। সদরঘাটের কাছেই ফরাসগঞ্জ ঘাট এলাকাতে গিয়েই লঞ্চটি ডুবে যায়। আরও পড়ুন, পাকিস্তানের স্টক এক্সচেঞ্জে জঙ্গি হামলায় হত ২, খতম ৩ জঙ্গিও

যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে ১৪ জন পুরুষ, ৬ জন নারী ও শিশু ৩ জন। পুরুষদের মধ্যে একজনের পরিচয় জানা গেছে। তাঁর নাম দিদার হোসেন। বাকিদের খোঁজে এখনও তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে জানা যায়। ঘটনার কথা জানতে পেরে আত্মীয়ের খোঁজে ফরাসগঞ্জ ঘাটে ভিড় জমিয়েছেন বহু মানুষ। আত্মীয়ের খোঁজে অনেকেই ভিড় করছেন ফরাসগঞ্জ ঘাটের নিকটবর্তী হাসপাতালগুলিতে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে নামানো হয়েছে নৌ বাহিনী, দমকল ও নৌপুলিশ। কিন্তু করোনা সংক্রমণের মাঝেই প্রায় ৫০

জন যাত্রীকে একসঙ্গে কী করে লঞ্চে উঠতে দেওয়া হল সেই প্রশ্ন উঠেছে। কেন তাদের বাধা দেওয়া হয়নি তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।