Jadavpur University Students Union Election 2020: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ভোটে খাতা খুলে দ্বিতীয় স্থান ABVP-র, পিছিয়ে গেল SFI

পাকাপাকি হল লালা দূর্গে গেরুয়ার প্রবেশ। আজ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফল (Election Result) ঘোষণা ছিল। তাতে পিছিয়ে পড়ে এসএফআই। তবে ব্যবধানে অনেকটা এগিয়ে শীর্ষস্থান অর্জন করে DSF। ইতিহাসে প্রথমবার এবছর কলা বিভাগ ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সিপি, জিএস, এজিএস ডে, এজিএস ইভিনিং- সব পদেই এবার প্রার্থী দিয়েছিল ABVP। প্রত্যাশামতো ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগেই খাতা খুলল তারা। দ্বিতীস্থান ছিনিয়ে নিল তারা।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Picture Credits: wikimedia commons)

কলকাতা, ২০ ফেব্রুয়ারি: পাকাপাকি হল লালা দূর্গে গেরুয়ার প্রবেশ। আজ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফল (Election Result) ঘোষণা ছিল। তাতে পিছিয়ে পড়ে এসএফআই। তবে ব্যবধানে অনেকটা এগিয়ে শীর্ষস্থান অর্জন করে DSF। ইতিহাসে প্রথমবার এবছর কলা বিভাগ ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সিপি, জিএস, এজিএস ডে, এজিএস ইভিনিং- সব পদেই এবার প্রার্থী দিয়েছিল ABVP। প্রত্যাশামতো ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগেই খাতা খুলল তারা। দ্বিতীস্থান ছিনিয়ে নিল তারা।

২৪ ঘণ্টার খবর অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত গণনার ফল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে মোট ১৪০৫টি ভোট পড়েছে। তারমধ্যে ডিএসএফ পেয়েছে ১১৬৭টি ভোট। এবিভিপি-র ঝুলিতে গিয়েছে ১১৫টি ভোট। এসএফআই পেয়েছে ৭০টি। অর্থাৎ, খাতা খুলেই SFI-কে হারিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে দ্বিতীয় স্থানটি কবজায় নিয়েছে ABVP। তৃতীয় স্থানে নেমে গেছে এসএফআই। আর চতুর্থ স্থানে রয়েছে টিএমসিপি, তাদের প্রাপ্ত ভোট ২৯টি। এছাড়া নোটা পড়েছে ২২টি। এসএফআই রাজ্য সম্পাদক সৃজন ভট্টাচার্য ফেসবুকে দাবি করেছিলেন, তাঁরাই জিতবেন ছাত্র ভোটে। আরও পড়ুন, ময়দানে ট্রামের ধাক্কায় মৃত ১ ব্যক্তি

আজ বেলা ১০টা থেকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয় ছাত্রভোটের গণনা। সিএ,-এনআরসি ইস্যুকে সামনে রেখে প্রায় ৩ বছর পর ছাত্রভোট হয়েছে যাদবপুরে। এই প্রথম কেন্দ্রীয় প্যানেলে প্রার্থী দিয়েছে এবিভিপি, ফলে ভোটের ফল নিয়ে উত্তেজনা অন্যান্যবারের থেকে বেশি। আড়াই বছর পর ছাত্রভোটের দরজা খুলেছে রাজ্য। প্রায় ৩ বছর পর ভোট হল যাদবপুরে। সায়েন্স, আর্টস ও ইঞ্জিনিয়ারিং- তিনটি শাখায় গতকাল হয় নির্বাচন। তবে বিক্ষিপ্ত কিছু অভিযোগ উঠলেও বড় কোনও অশান্তি হয়নি। সাধারণ নির্বাচনের মতো পুলিশ দিয়ে নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তারক্ষীদের দিয়েই এদিন ভোটগ্রহণ হয়। পুলিশ ও কঠোর নিরাপত্তা ছিল ক্যাম্পাসের বাইরে।