Sourav Ganguly Donates Rice: সংক্রমণ রুখতে লকডাউন, সহায় সম্বলহীনদের জন্য ৫০ লাখের চাল দিলেন সৌরভ গাঙ্গুলি
মহামারী করোনাভাইরাসকে রুখতে লড়াই শুরু করেছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দিন আনি দিন খাই মানুষের পাশে দাঁড়ালেন বাংলার মহারাজ সৌরভ গাঙ্গুলি (Sourav Ganguly)। বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট বাংলার দারিদ্র্য সীমার নিচে থাকা মানুষের জন্য চাল দান করলেন। যার আর্থিক মূল্য ৫০ লক্ষ টাকা। এই বিপদের দিনে রাজ্যের সহায় সম্বলহীন মানুষগুলোর ঠাঁই মিলেছে স্কুলবাড়িতে। সেখানেই চাল প্রস্তুতকারক সংস্থা লালবাবা রাইসের সঙ্গে কথা বলে চাল পাঠিয়ে দিলেন ভারতীয় ক্রিকেটের প্রাক্তন অধিনায়ক। সিএবি-র তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, “করোনার ত্রাসে গোটা বিশ্ব বিপর্যস্ত। মৃত্যুমিছিল লেগেছে। এই সময় সৌরভ গাঙ্গুলির এই উদ্যোগ মন ছুঁয়ে যায়। তাঁকে দেখে যদি রাজ্য়ের কৃতি ব্যক্তিত্বরা এগিয়ে আসেন তবে বাংলার সাধারণ মানুষকে আর দুর্দিন দেখতে হবে না।”
কলকাতা, ২৬ মার্চ: মহামারী করোনাভাইরাসকে রুখতে লড়াই শুরু করেছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে দিন আনি দিন খাই মানুষের পাশে দাঁড়ালেন বাংলার মহারাজ সৌরভ গাঙ্গুলি (Sourav Ganguly)। বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট বাংলার দারিদ্র্য সীমার নিচে থাকা মানুষের জন্য চাল দান করলেন। যার আর্থিক মূল্য ৫০ লক্ষ টাকা। এই বিপদের দিনে রাজ্যের সহায় সম্বলহীন মানুষগুলোর ঠাঁই মিলেছে স্কুলবাড়িতে। সেখানেই চাল প্রস্তুতকারক সংস্থা লালবাবা রাইসের সঙ্গে কথা বলে চাল পাঠিয়ে দিলেন ভারতীয় ক্রিকেটের প্রাক্তন অধিনায়ক। সিএবি-র তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, “করোনার ত্রাসে গোটা বিশ্ব বিপর্যস্ত। মৃত্যুমিছিল লেগেছে। এই সময় সৌরভ গাঙ্গুলির এই উদ্যোগ মন ছুঁয়ে যায়। তাঁকে দেখে যদি রাজ্য়ের কৃতি ব্যক্তিত্বরা এগিয়ে আসেন তবে বাংলার সাধারণ মানুষকে আর দুর্দিন দেখতে হবে না।”
করোনাভাইরাসের সঙ্গে যুঝতে রাজ্য সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। রিলিফ ফান্ড তৈরি হয়েছে সেখানে ২০০ কোটি টাকা দিয়েছে রাজ্য। বিরোধী সাংসদরাও দান করেছেন। সিএবি প্রেসিডেন্ট অভিষেক ডালমিয়া ইতিমধ্যেই রাজ্যসরকারের ত্রাণ প্রকল্পে পাঁচ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আরও পড়ুন-Coronavirus Outbreak In India: করোনা ঠেকাতে নয়া ভাবনা, আইসোলেশন কোচ সমৃদ্ধ ট্রেন যাবে গ্রামীণ ভারতে
এদিকে আজই নয়াবাদ এলাকায় ৬৬ বছরের এর প্রৌঢ়ের শরীরে করোনাভাইরাসের জীবাণু মিলেছে। তিনি বিদেশে যাননি। তাঁর বাড়ির কেউই বিদেশে থাকেন না। বিদেশ থেকে ফিরে কেউ তাঁর বাড়িতে আসেনওনি। তাঁকে নিয়ে বাংলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হল ১০। মঙ্গলবার ২৩ মার্চ তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয় এবং বুধবার রিপোর্ট আসে পজিটিভ। কলকাতায় করোনা আক্রান্ত যে প্রৌঢ়ের মৃত্যু হয়েছে তাঁর বিদেশ যোগ নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা কথা শোনা গিয়েছে। মৃতের পরিবারের দাবি ছিল ওই ব্যক্তি সম্প্রতি বিদেশে যাননি। এমনকি তাঁদের পরিবারের কেউই বিদেশে যাননি সাম্প্রতিক সময়ে। তবে পরে শোনা গিয়েছে ওই পরিবারে একজন বিদেশ থেকে এসেছিলেন। আজকের ঘটনার পর আতঙ্ক ছড়িয়েছে রাজ্যে। তাহলে কী সত্যি সত্যি তৃতীয় স্টেজে করোনার সংক্রমণ? শুরু হয়ে গেল কমিউনিটি ট্রান্সমিশন?