Chandrayaan-3 Mission: চাঁদের বুকে গভীর ঘুমে থাকা বিক্রম আর প্রজ্ঞান ইসরোর ডাকে সাড়া দিচ্ছে না, তবু হাল ছাড়ছেন না বিজ্ঞানীরা
হ্যালো বিক্রম, হ্যালো প্রজ্ঞান। তোমরা কী আমাদের কথা শুনতে পাচ্ছো? হ্য়ালো, হ্য়ালো। শুনতে পাচ্ছো? চাঁদের বুকে গভীর ঘুমে থাকা চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডার বিক্রম আর প্রজ্ঞানের ঘুম তবু ভাঙছেই না।
হ্যালো বিক্রম, হ্যালো প্রজ্ঞান। তোমরা কী আমাদের কথা শুনতে পাচ্ছো? হ্য়ালো, হ্য়ালো। শুনতে পাচ্ছো? চাঁদের বুকে গভীর ঘুমে থাকা চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডার বিক্রম আর প্রজ্ঞানের ঘুম তবু ভাঙছেই না। পৃথিবীর মধ্যে থেকে ভারতের ডাকে সাড়া দিল না চন্দ্রযান-৩। বিক্রম বা প্রজ্ঞানের কাছ থেকে কোনও সিগন্যালই এসে পৌঁছল না পৃথিবীতে। চাঁদের হাড়হিম করা ঠাণ্ডায় কি তাহলে বিকল হয়ে গেল বিক্রম ও প্রজ্ঞানের যন্ত্রাংশ? ইসরো কিন্তু এখনই হাল ছাড়তে নারাজ।
ইসরোর বিজ্ঞানীরা ডেকে চললেন, তবু বিক্রম-প্রজ্ঞানের ঘুম ভাঙছে না। ইসরো জানাল, এখনও পর্যন্ত দুটি ল্যান্ডারের থেকে কোনও সিগন্যাল মিলছে না। চাঁদে শীতটা আরও পড়েছে। সেখানের মাইনাস ১৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঠাণ্ডায় সমস্যা বাড়ছে। তবে ইসরো আশা ছাড়ছে না। চাঁদে যখন আবার সূর্য উঠবে তখন আবার বিক্রম আরব প্রজ্ঞানকে ঘুম থেকে তোলার চেষ্টা চালানো হবে।
দেখুন টুইট
গত ২ সেপ্টেম্বর চাঁদের মাটিতে ঘুরে নানা তথ্য পাঠানোর পর প্রজ্ঞানকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছিল ইসরো। আর চাঁদের বুকে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে তথ্য-গবেষণার কাজ চালিয়ে যাওয়া বিক্রমকে ঘুম পাড়ানো হয়েছিল ৪ সেপ্টেম্বর। কারণ চাঁদের আকাশের ওঠা চাঁদের আকাশে ওঠা সূর্যের আলো থেকে শক্তি নিয়েই কাজ করছিল বিক্রম ও প্রজ্ঞান। ১৪ দিন চাঁদে দিন থাকার পর রাত নামে। আর তাই এই দুই ল্যান্ডারকে নিষ্ক্রিয় করে ইসরো চেয়েছিল পরে ডেকে দিতে।