ECB on PSL: পাকিস্তান সুপার লিগে খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করবে ইংল্যান্ড ক্রিকেট?
নতুন নিয়ম অনুসারে, ইসিবির সঙ্গে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে যেসব ক্রিকেটাররা রয়েছে তারা ইংল্যান্ডের ঘরোয়া সাদা বলের টুর্নামেন্টের সময় কোনো বিদেশি লিগে খেলতে পারবেন না। এর মধ্যে রয়েছে পিএসএলও। পাকিস্তানের এই ঘরোয়া লিগ ২০২৫ সালের মার্চের মাঝামাঝি থেকে এপ্রিলের মাঝামাঝি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ঠিক সেইসময় আইপিএলও শুরু হয়।
ECB on PSL: ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের বড় সিদ্ধান্ত! ইংল্যান্ড ক্রিকেটের নতুন নীতির পরিবর্তনে আন্তর্জাতিক ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলিতে তার খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণকে প্রভাবিত করবে। ইংল্যান্ডের সংবাদপত্র দ্য টেলিগ্রাফের রিপোর্ট অনুসারে, ইংল্যান্ড ক্রিকেট পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) ইংলিশ খেলোয়াড়দের অংশ নিতে আনুষ্ঠানিকভাবে নিষিদ্ধ করেছে। ঘরোয়া মরসুমের খেলা চলাকালীন একমাত্র আইপিএলে খেলতে পারবে তারা। এছাড়া বিশ্বের অন্য কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে সেই সময় খেলতে পারবেনা কোনো ইংলিশ তারকা। এই সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে জানানো হয়েছে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া টুর্নামেন্ট ভাইটালিটি ব্লাস্ট এবং দ্য হান্ড্রেডকে বড় করার জন্য এবং সেই সময় যাতে দেশের সব খেলোয়াড় উপস্থিত থাকে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নতুন নিয়ম অনুসারে, ইসিবির সঙ্গে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে যেসব ক্রিকেটাররা রয়েছে তারা ইংল্যান্ডের ঘরোয়া সাদা বলের টুর্নামেন্টের সময় কোনো বিদেশি লিগে খেলতে পারবেন না। ENG Team Riding E-Scooter: বাসে, ট্রেনে নয় ই-স্কুটারে টেস্ট খেলতে মাঠে গেল ইংল্যান্ড দল; দেখুন ভিডিও
এর মধ্যে রয়েছে পিএসএলও। পাকিস্তানের এই ঘরোয়া লিগ ২০২৫ সালের মার্চের মাঝামাঝি থেকে এপ্রিলের মাঝামাঝি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ঠিক সেইসময় আইপিএলও শুরু হয়। আগামী বছর ১৪ মার্চ থেকে আইপিএল শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ফলে দুটি লিগই ওভারল্যাপ করতে চলেছে সেক্ষত্রে ইংল্যান্ড ক্রিকেট তাঁদের দেশের খেলোয়াড়দের শুধুমাত্র আইপিএলে খেলার অনুমতি দিয়েছে। ইংল্যান্ড ক্রিকেট যদিও এই সিদ্ধান্তের আরেক কারণ হিসেবে খেলা থেকে দুর্নীতিকে দূরে রাখার কথাও বলেছে। এই কড়া নিয়ম থাকলে এই লিগ ঘিরে চলা দুর্নীতি অথবা দুই লিগ থেকেই টাকা নেওয়ার মতো সমস্যা থেকে ইংল্যান্ডের ক্রিকেটারদের বাঁচাবে। যদিও এই পদক্ষেপটি বেশ কয়েকজন শীর্ষ ইংলিশ ক্রিকেটারের আয়কে প্রভাবিত করতে পারে, তবে ইসিবি আত্মবিশ্বাসী যে এটি ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান বাড়িয়ে তুলবে।