Sachin Tendulkar Birthday: প্লাজমা দান করব, জন্মদিনে ভক্তদের জানালেন সচিন তেন্ডুলকর

৪৮ তম জন্মদিনে বড়সড় অঙ্গীকার করলেন মাস্টারব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। তিনি প্লাজমা (Blood Plasma) দান করতে চান বলে জানালেন। তাঁকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য প্রাক্তন ক্রিকেটার পাল্টা অনুগামী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের ধন্যবাদ জানান। সোশাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন সচিন। সেখানে তিনি বলেছেন, "হ্যালো সকলকে। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সকলকে অনেক ধন্যবাদ। সত্যিই আমার দিনটা ভালো করে দিলেন আপনারা। গত মাসে আমি কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে গেছি। করোনা আক্রান্ত হয়ে ২১ দিন আইসোলেশনে ছিলাম। তবে আপনাদের প্রার্থনা এবং শুভেচ্ছা আমার সঙ্গে ছিল। আমরা পরিবার-পরিজনরা সকলে পাশে ছিলেন। তবে চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের কথা বলতেই হবে৷ তাঁরা আমাকে ইতিবাচক রেখেছিলেন।"

সচিন তেন্ডুলকর

৪৮ তম জন্মদিনে বড়সড় অঙ্গীকার করলেন মাস্টারব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। তিনি প্লাজমা (Blood Plasma) দান করবেন বলে জানালেন। তাঁকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য প্রাক্তন ক্রিকেটার পাল্টা অনুগামী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের ধন্যবাদ জানান। সোশাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন সচিন। সেখানে তিনি বলেছেন, "হ্যালো সকলকে। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সকলকে অনেক ধন্যবাদ। সত্যিই আমার দিনটা ভালো করে দিলেন আপনারা। গত মাসে আমি কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে গেছি। করোনা আক্রান্ত হয়ে ২১ দিন আইসোলেশনে ছিলাম। তবে আপনাদের প্রার্থনা এবং শুভেচ্ছা আমার সঙ্গে ছিল। আমরা পরিবার-পরিজনরা সকলে পাশে ছিলেন। তবে চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের কথা বলতেই হবে৷ তাঁরা আমাকে ইতিবাচক রেখেছিলেন।"

এরপরই সচিন বলেন, "আমি অনুমতি পেলেই প্লাজমা দান করব। আমি ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেছি। আপনারা যারা কোভিড -১৯ থেকে সুস্থ হয়েছেন তাঁরা চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন এবং অনুমতি পেলে আপনার রক্ত দান করুন। যদি সঠিক সময়ে প্লাজমা দেওয়া যায় তবে রোগীরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।" আরও পড়ুন: RR vs KKR: আইপিএলে আজ রাজস্থান রয়্যালস বনাম কলকাতা নাইট রাইডার্স, জেনে নিন দুই দলের সম্ভাব্য একাদশ ও পরিসংখ্যান

১৯৮৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ভারতের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেন সচিন। ২০ বছরেরও বেশি ক্রিকেট ক্যারিয়ারে ভারতীয়দের মধ্যে তিনি টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটে সব থেকে বেশি রান করেছেন। ক্রিকেটে তাঁর অবদানের জন্য ১৯৯৯ সালে পদ্মশ্রী ও ২০০৮ সালে পদ্মভূষণ সম্মান পেয়েছন সচিন।