Laxmi Puja 2021: লক্ষ্মী পুজোয় বিশেষ ভোগ, কী কী রাঁধবেন?

Laxmi Puja Prasads: এসো মা লক্ষ্মী, বসো ঘরে/ ঠাকুর মা লক্ষ্মী, আমার ঘরে। আজ কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। বাঙালির ঘরের পুজো। তাই আজকের দিনে দেবীকে ভোগ (Lakshmi Puja Vog) হিসেবে দেওয়া হয় খিচুড়ি ( Kichuri), পাঁচরকম ভাজা, ফুলকপির তরকারি (Phoolcopir Tarkari), টম্যাটো অথবা আমসত্ত্বের চাটনি (Chatni)। অনেকে অন্ন ভোগ না দিলেও নিরামিষ খাবেন বলে বাড়িতে আয়োজন করেন এই ধরনের রান্নার। মিষ্টির মধ্যে যেমন নারকেলের নাড়ু, তিলের নাড়ু, মুড়ির মোয়া, চিড়ের মোয়া, মুড়কি, মটকা, নারকেলের চূড়া আর মিষ্টি তো রয়েছেই।

লক্ষ্মী পুজোর বিশেষ ভোগ (Photo: Wikimedia Commons)

Laxmi Puja Prasads: এসো মা লক্ষ্মী, বসো ঘরে/ ঠাকুর মা লক্ষ্মী, আমার ঘরে। আজ কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। বাঙালির ঘরের পুজো। তাই আজকের দিনে দেবীকে ভোগ (Lakshmi Puja Vog) হিসেবে দেওয়া হয় খিচুড়ি ( Kichuri), পাঁচরকম ভাজা, ফুলকপির তরকারি (Phoolcopir Tarkari), টম্যাটো অথবা আমসত্ত্বের চাটনি (Chatni)। অনেকে অন্ন ভোগ না দিলেও নিরামিষ খাবেন বলে বাড়িতে আয়োজন করেন এই ধরনের রান্নার। মিষ্টির মধ্যে যেমন নারকেলের নাড়ু, তিলের নাড়ু, মুড়ির মোয়া, চিড়ের মোয়া, মুড়কি, মটকা, নারকেলের চূড়া আর মিষ্টি তো রয়েছেই।

খিচুড়ি ভোগ (Khichuri)

লক্ষ্মী পুজোর দিন বাঙালির পাতে খিচুড়ি ভোগ ছাড়া যেন পুজো বলে মনেই হয় না। খিচুড়ি ভোগের সঙ্গে থাকে লাবড়া, বেগুন ভাজা, আলু ভাজা, কুমড়ো ভাজা, পটল ভাজা, কাঁকরোল ভাজা ইত্যাদি। এইগুলি ভোগের প্রসাদে দিলে আর কী চাই। আরও পড়ুন: Laxmi Puja 2021: জেনে নিন কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোর নির্ঘণ্ট ও তাৎপর্য

নাড়ু- মুড়ি- মুড়কি (Naru- Muri- Murki)

লক্ষ্মী পুজোয় ভোগের প্রসাদে নাড়ু দেওয়া আবশ্যক। নারকেলের নাড়ু ও তিলের নাড়ু আজকের দিনে দুইই দেবী লক্ষ্মীকে প্রসাদে অর্পণ করতে হয়। আগেরদিন রাত্রি থেকে শুরু হয়ে যায় নাড়ু তৈরির কাজ। বাড়ির মহিলারা নাড়ু বানিয়ে মা লক্ষ্মীকে নিবেদন করেন। এছাড়াও মুড়ি- গুড় দিয়ে তৈরী মোয়া, চিড়ে গুড় দিয়ে তৈরী মোয়া, মুড়কি এই ঘরোয়া খাওয়ারগুলিও লক্ষ্মীপুজোয় দেওয়া আবশ্যক।

চাটনি (Chutney)

এছাড়া চাটনি, টম্যাটো হোক বা আমসত্বভোগের জন্য দুটিই বেশ প্রিয় বাঙালির। এছাড়াও ভোগ প্রসাদে মিষ্টি পোলাও, আলুরদম, লুচি, সুজি, পায়েস সবকিছুই দেওয়া যায়। লক্ষ্মীপুজোয় খিচুড়ি ভোগ কিংবা নাড়ু যেমন আবশ্যক তেমনি লক্ষ্মীর পা আঁকা আল্পনা (Alpona) দেওয়াও আবশ্যিক। পুজোয় ধানের ব্যবহারও অপরিহার্য। তাই আর দেরি না করে সেরে ফেলুন পুজোর প্রস্তুতি। শঙ্খ বাজিয়ে, সুগন্ধি ধুপ জ্বেলে আসন পেতে মায়ের আরাধনা করুন। লক্ষ্মীলাভ নিশ্চয় হবে।

ক্ষীর (Kheer)

মন্দিরে আপনাকে অবশ্যই ক্ষীর ইত্যাদি দান করতে হবে, বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে চাঁদের আলোতে অমৃত রূপান্তরিত হয়।