Diwali 2020 Date: দীপাবলি কেন পালিত হয়? জেনে নিন তারিখ, নির্ঘণ্ট
দীপাবলি বা দেওয়ালি (Deepabali 2020) হল একটি পাঁচ দিন-ব্যাপী হিন্দু উৎসব। আশ্বিন মাসের কৃষ্ণা ত্রয়োদশীর দিন ধনতেরস অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দীপাবলি উৎসবের সূচনা হয়। কার্তিক মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে ভাইফোঁটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই উৎসব শেষ হয়। দীপাবলি" নামটির অর্থ "প্রদীপের সমষ্টি"। এই দিন হিন্দুরা ঘরে ঘরে ছোটো মাটির প্রদীপ জ্বালেন। এই প্রদীপ জ্বালানো অমঙ্গল বিতাড়নের প্রতীক। বাড়িঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে সারা রাত প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখলে ঘরে লক্ষ্মী আসেন বলে হিন্দুরা বিশ্বাস করেন। অমঙ্গল বিতাড়নের জন্য আতসবাজিও পোড়ানো হয়। দীপাবলির সময় নতুন পোশাক পরা, পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণের প্রথাও আছে। ধনতেরসের দিন অনেক ভারতীয় ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের অর্থবর্ষের সূচনা হয়। দ্বিতীয় দিনটিকে বলে নরক চতুর্দশী। তৃতীয় দিন অমাবস্যায় লক্ষ্মীপুজো করা হয়। এই দিন পশ্চিমবঙ্গে কালীপুজো করা হয়। চতুর্থ দিন কার্তিক শুক্লা প্রতিপদ। এই দিন বৈষ্ণবরা গোবর্ধন পুজো করেন। পঞ্চম দিন যমদ্বিতীয়া বা ভাইফোঁটা।
দীপাবলি বা দেওয়ালি (Deepabali 2020) হল একটি পাঁচ দিন-ব্যাপী হিন্দু উৎসব। আশ্বিন মাসের কৃষ্ণা ত্রয়োদশীর দিন ধনতেরস অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দীপাবলি উৎসবের সূচনা হয়। কার্তিক মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে ভাইফোঁটা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই উৎসব শেষ হয়। দীপাবলি" নামটির অর্থ "প্রদীপের সমষ্টি"। এই দিন হিন্দুরা ঘরে ঘরে ছোটো মাটির প্রদীপ জ্বালেন। এই প্রদীপ জ্বালানো অমঙ্গল বিতাড়নের প্রতীক। বাড়িঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে সারা রাত প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখলে ঘরে লক্ষ্মী আসেন বলে হিন্দুরা বিশ্বাস করেন। অমঙ্গল বিতাড়নের জন্য আতসবাজিও পোড়ানো হয়। দীপাবলির সময় নতুন পোশাক পরা, পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণের প্রথাও আছে। ধনতেরসের দিন অনেক ভারতীয় ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের অর্থবর্ষের সূচনা হয়। দ্বিতীয় দিনটিকে বলে নরক চতুর্দশী। তৃতীয় দিন অমাবস্যায় লক্ষ্মীপুজো করা হয়। এই দিন পশ্চিমবঙ্গে কালীপুজো করা হয়। চতুর্থ দিন কার্তিক শুক্লা প্রতিপদ। এই দিন বৈষ্ণবরা গোবর্ধন পুজো করেন। পঞ্চম দিন যমদ্বিতীয়া বা ভাইফোঁটা।
কথিত আছে এই দিনে ধন-সম্পদের দেবী লক্ষ্মী বরধাত্রী রূপে ভক্তের মনোকামনা পূর্ণ করেন। রামায়ণ অনুযায়ী, দীপাবলি পালনের পিছনে কারণ-শ্রী রামচন্দ্র লঙ্কার অধিপতি রাবণকে বধ করে ১৪ বছরের বনবাস শেষে অযোধ্যায় প্রত্যাবর্তন করেন। তখন অযোধ্যাবাসীরা শ্রী রামচন্দ্রের এই দেশে ফেরার জন্য সারা রাজ্য জুড়ে একাধিক মাটির প্রদীপ বা দিয়া জ্বালিয়েছিলেন। অনেকের বিশ্বাস, দীপাবলির এই আলোকসজ্জা এবং শব্দবাজির পিছনে রামের অযোধ্যায় ফেরার উৎসবই মূল কারণ।
অসুর-অশুভ শক্তির পরাজয়, পতন-দমনের এই উৎসবকে স্মরণীয় করে রাখতে অযোধ্যার প্রজারা যেভাবে আলো আর উৎসবের আয়োজন করেছিল সেই ধারাবাহিকতায় আজও অসত্যের পরাজয় আর সত্যের জয়কে স্মরণ করতে দীপাবলীতে আলোর উৎসব হয়ে থাকে।
দীপাবলির নির্ঘণ্ট:
লক্ষ্মীপুজো মুহুর্ত: সন্ধে ৫টা ৩০ মিনিট ৪ সেকেন্ড থেকে ৭টা ২৫ মিনিট ৫৪ সেকেন্ড
স্থিতিকাল: ১ ঘণ্টা ৫৫ মিনিট
প্রদোষ কাল: ৫টা ১৭ মিনিট ৪১ সেকেন্ড থেকে ৮টা ৬ মিনিট ৫৮ সেকেন্ড
বৃষ কাল: ৫টা ৩০ মিনিট ৪ সেকেন্ড থেকে ৭টা ২৫ মিনিট ৫৪ সেকেন্ড
দীপাবলি মহানিশীথা কাল মুহুর্ত
লক্ষ্মীপুজো মুহুর্ত: রাত ১১টা ৩৯ মিনিট ২০ সেকেন্ড
স্থিতিকাল: ৫৩ মিনিট