Supreme Court: তফসিলি জাতি-জনজাতিদের শিক্ষা এবং চাকরিতে সংরক্ষণের প্রশ্নে ঐতিহাসিক রায় সুপ্রিম কোর্টের

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির বেঞ্চের তরফে ২০০৪ সালের রায় খারিজ করে দেওয়া হয়।

Supreme Court (Photo Credit: Wikimedia Commons)

নয়াদিল্লিঃ সরকারি (Government) শিক্ষা (Education) প্রতিষ্ঠান এবং চাকরিতে তফসিলি জাতি-জনজাতিদের (এসসি-এসটি) আলাদা করে সংরক্ষণের সুযোগ দেওয়া যেতে পারে বলে জানাল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। আজ, বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের সাত বিচারপতির বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। পিছিয়ে পড়া শ্রেণি যাতে শিক্ষা (Education) ও চাকরির (Job) সুযোগ পায়,সেই কথা মাথায় রেখেই এই রায় বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। এই সংরক্ষণ দেওয়ার দায়িত্ব থাকবে রাজ্য সরকারের হাতে, এমনটাই স্থির হয়েছে। আজ, বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির বেঞ্চের তরফে ২০০৪ সালের রায় খারিজ করে দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে ইভি চিন্নায়া বনাম অন্ধ্র প্রদেশ সরকারের মামলায় আদালত জানিয়েছিল তফসিলিরা একটি সমজাতি গোষ্ঠী। তাই তফসিলিদের মধ্যে কোনও উপশ্রেণি ভাগ করা যাবে না। এই রায়কে খারিজ করে তফসিলি জাতি-জনজাতিদের বিশেষ সংরক্ষণের পক্ষে সায় দেয় সাত বিচারপতির বেঞ্চ। এ দিন মামলার রায়দানে প্রধান বিচারপতি বলেন, “অনেক সময়ই বৈষম্যের কারণে তফসিলি জাতি-উপজাতির সদস্য়রা উন্নতি করতে পারেন না। ১৪ নং অনুচ্ছেদে জাতির এই শ্রেণিবিন্যাসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ইতিহাস প্রমাণ করে, পিছিয়ে পড়া শ্রেণি কখনও সংখ্যাগরিষ্ঠ শ্রেণি ছিল না।”



@endif