Prashant Kishor On CAB: নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল সমর্থনে নিজের দল জেডিইউর নিন্দায় প্রশান্ত কিশোর

নিজের দলের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন জেডিইউ (JDU) ভাইস প্রেসিডেন্ট (Vice President) ও পলিটিকাল স্ট্র্যাটেজিস্ট (Political Strategist) প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে (Citizenship Amendment Bill 2019) সমর্থন দেওয়ায় দলের বিরুদ্ধে (Against) সরব হন তিনি। নিজের টুইটার (Twitter) হ্যান্ডেলে তিনি জানান, ধর্মের ভিত্তিতে তৈরী নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল যা নাগরিকত্বের অধিকারকে বৈষম্য করে এমন বিলের সমর্থনে করে জেডিইউর ওপর আশাহত। জেডিইউয়ের সংবিধানের প্রথম পাতাতেই তিন বার ধর্মনিরপেক্ষতার কথা রয়েছে। ওই গাইডলাইনের পরও দলের নেতারা এই কাজ করলেন। এই বলে ক্ষোভ উগরে দিলেন পিকে।

জেডিইউর নিন্দায় প্রশান্ত কিশোর (Picture Credits: PTI)

Prashant Kishor On CAB: নিজের দলের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন জেডিইউ (JDU) ভাইস প্রেসিডেন্ট (Vice President) ও পলিটিকাল স্ট্র্যাটেজিস্ট (Political Strategist) প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলে (Citizenship Amendment Bill 2019) সমর্থন দেওয়ায় দলের বিরুদ্ধে (Against) সরব হন তিনি। নিজের টুইটার (Twitter) হ্যান্ডেলে তিনি জানান, ধর্মের ভিত্তিতে তৈরী নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল যা নাগরিকত্বের অধিকারকে বৈষম্য করে এমন বিলের সমর্থনে করে জেডিইউর ওপর আশাহত। জেডিইউয়ের সংবিধানের প্রথম পাতাতেই তিন বার ধর্মনিরপেক্ষতার কথা রয়েছে। ওই গাইডলাইনের পরও দলের নেতারা এই কাজ করলেন। এই বলে ক্ষোভ উগরে দিলেন পিকে।

গতকাল মধ্যরাতে লোকসভায় নাটকীয়ভাবে পাস হয়ে গেল নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল ২০১৯। ২০১৬ সালে প্রথম এই বিষয়টি নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। অসমে (Assam) সবার আগে এই নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গতকাল বলেন, নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে দেশের মুসলিমদের ভয়ের কোনও কারণ নেই। পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশের অত্যাচারিত হিন্দুদের রক্ষা করার জন্যই এই বিল আনা হয়েছে। বিরোধীদের প্রচারে দেশের মানুষদের মধ্যে কিছুটা ভয়ের বাতাবরণ সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষকে জানিয়ে দিতে চাই, নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এই দেশে সংখ্যালঘুদের ভয়ের কোনও কারণ নেই। আরও পড়ুন, জেনে নিন নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের জন্য কারা, কীভাবে অসুবিধায় পড়তে পারেন

গতকালের বিল পাসের পর আরও জোরালো হয় বিক্ষোভ। রাজ্যজুড়ে বনধের ডাক (Strike) দেওয়া হয়েছে। বহুল চর্চিত এই বিল দেশের জন্য মঙ্গলের কী না সেই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইন সংশোধন অনুযায়ী আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান থেকে আগত হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি এবং খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী অবৈধ অভিবাসীদের ভারতীয় নাগরকিত্ব দেওয়ার জন্য এই বিল।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now