Oxfam Report: দেশের ৬৩ জন ধনকুবেরের সম্পত্তির পরিমাণ ২০১৮-১৯ কেন্দ্রীয় বাজেটের থেকেও বেশি

দেশের ৯৫৩ মিলিয়ন মানুষের কাছে যে সম্পত্তি রয়েছে, তার থেকে ৪ গুণ বেশি সম্পত্তি রয়েছে দেশের ১ শতাংশ ধনীর কাছে। অর্থাৎ দেশের ৯৬ কোটি মানুষের কাছে যা সম্পত্তি রয়েছে তার চার গুণ বেশি সম্পদ রয়েছে এই ১ শতাংশ ধনী ব্যক্তিদের কাছে। সোমবার ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সভায় অক্সফ্যাম(Oxfam) পেশ করেছে এই রিপোর্ট। দেশের ৬৩ জন ধনকুবেরের কাছে যে পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে তার পরিমাণ চলতি বছরের কেন্দ্রীয় বাজেটের চেয়েও বেশি। ২০১৮-১৯ আর্থিক বছরে দেশের কেন্দ্রীয় বাজেটের পরিমাণ ২৪,৪২,২০০ কোটি টাকা। এই কেন্দ্রীয় বাজেটের থেকেও বেশি সম্পত্তি রয়েছে মুকেশ আম্বানি, সুনীল মিত্তল-সহ ৬৩ জন ধনকুবেরের কাছে।

Photo Source: PTI

দাভোস, ২০ জানুয়ারি: দেশের ৯৫৩ মিলিয়ন মানুষের কাছে যে সম্পত্তি রয়েছে, তার থেকে ৪ গুণ বেশি সম্পত্তি রয়েছে দেশের ১ শতাংশ ধনীর কাছে। অর্থাৎ দেশের ৯৬ কোটি মানুষের কাছে যা সম্পত্তি রয়েছে তার চার গুণ বেশি সম্পদ রয়েছে এই ১ শতাংশ ধনী ব্যক্তিদের কাছে। সোমবার ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সভায় অক্সফ্যাম(Oxfam) পেশ করেছে এই রিপোর্ট। দেশের ৬৩ জন ধনকুবেরের কাছে যে পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে তার পরিমাণ চলতি বছরের কেন্দ্রীয় বাজেটের চেয়েও বেশি। ২০১৮-১৯ আর্থিক বছরে দেশের কেন্দ্রীয় বাজেটের পরিমাণ ২৪,৪২,২০০ কোটি টাকা। এই কেন্দ্রীয় বাজেটের থেকেও বেশি সম্পত্তি রয়েছে মুকেশ আম্বানি, সুনীল মিত্তল-সহ ৬৩ জন ধনকুবেরের কাছে।

দেশ তো বটেই। গোটা বিশ্বেই এহেন আর্থিক বৈষম্য নজরে এসেছে। অক্সফ্যামের তরফে যে রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে, সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে বিশ্বের ৬০ শতাংশ মানুষের কাছে যা সম্পত্তি রয়েছে, তার থেকেও বেশি সম্পত্তি রয়েছে ২,১৫৩ জন ধনকুবেরের কাছে। আর্থিক বৈষম্যের এহেন চেহারা দেখে চমকে গিয়েছেন ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের কর্মীরা। গত ১০ বছরে বিশ্বে ধনকুবেরদের সম্পত্তির পরিমাণ বেড়েছে দ্বিগুণ। অন্যদিকে, ধনী গরিবের বৈষম্যও গত ৩০ বছরে বেড়েছে নজিরবিহীনভাবে। আয়ের পরিমাণেও বৈষম্য নজরে এসেছে। যার জেরে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে দুর্নীতি এবং জিনিসপত্রের দাম। আরও পড়ুন: Nirbhaya Case: নারকীয় সেই ঘটনার সময় নাবালক ছিল, নির্ভয়ার আসামী পবন গুপ্তার আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

 অক্সফ্যাম ইন্ডিয়ার সিইও অমিতাভ বেহর এই প্রসঙ্গে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তাঁর দাবি, বিশ্বের কয়েকটি দেশই এই ধরণের পরিস্থিতিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কিন্তু সবকটি দেশকেই এই আয়ের বৈষম্য দূর করতে বেশ কয়েকটি নীতি গ্রহণ করতে হবে। কারণ আয় বৈষম্যের পাশাপাশি লিঙ্গ বৈষম্যও প্রকট হচ্ছে। কারণ রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, একজন পরিচারিকা ২২ হাজার ২৭৭ বছর মিলিয়ে যা আয় করেন, তা কোম্পানির সিইও এক বছরে আয় করতে পারেন।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now