Farmers Protest: কৃষকদের প্রতিবাদে স্তব্ধ রাজধানী, দিল্লি-গুরুগ্রাম সীমান্তে হাজির হাজার হাজার প্রতিবাদী কৃষক

দিল্লির (Delhi) রাস্তায় লাগাতার প্রতিবাদে সামিল কৃষকেরা। পঞ্জাব, হরিয়ানা-সহ একাধিক ভিন রাজ্য থেকে হাজার হাজার কৃষক (Farmers Protest) সামিল হয়েছেন এই প্রতিবাদে। আজ, সোমবার পাঁচদিনে পড়ল কৃষকদের প্রতিবাদ মিছিল। এদিন কৃষকদের মিছিলের জেরে তীব্র যানজটে বিধ্বস্ত দিল্লি-গুরুগ্রাম সীমান্ত। ডিসিপি সাউথ-ওয়েস্ট প্রতাপ সিং এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানান, "কৃষকদের মিছিল এদিকে আসার কোনও খবর আমাদের কাছে ছিল না। তবে আমরা আগে থেকেই পরিস্থিতি মোকাবিলায় হরিয়ানা থেকে দিল্লিতে ঢোকার সিংঘু এবং টিকরি সীমান্তে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছিলাম।"

Farmers Protest: Traffic Congestion Reported at Delhi-Gurugram Border (Photo Credits: ANI)

নয়াদিল্লি, ৩০ নভেম্বর: দিল্লির (Delhi) রাস্তায় লাগাতার প্রতিবাদে সামিল কৃষকেরা। পঞ্জাব, হরিয়ানা-সহ একাধিক ভিন রাজ্য থেকে হাজার হাজার কৃষক (Farmers Protest) সামিল হয়েছেন এই প্রতিবাদে। আজ, সোমবার পাঁচদিনে পড়ল কৃষকদের প্রতিবাদ মিছিল। এদিন কৃষকদের মিছিলের জেরে তীব্র যানজটে বিধ্বস্ত দিল্লি-গুরুগ্রাম সীমান্ত। ডিসিপি সাউথ-ওয়েস্ট প্রতাপ সিং এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানান, "কৃষকদের মিছিল এদিকে আসার কোনও খবর আমাদের কাছে ছিল না। তবে আমরা আগে থেকেই পরিস্থিতি মোকাবিলায় হরিয়ানা থেকে দিল্লিতে ঢোকার সিংঘু এবং টিকরি সীমান্তে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছিলাম।"

দিল্লিতে প্রবেশের পাঁচটি রাস্তাতেই অবরোধ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কৃষকেরা। গত শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কৃষকদের জানিয়েছিলেন, ৩ ডিসেম্বর সরকারের সঙ্গে চাষীদের বৈঠকের দিন স্থির হয়েছে তবে বুরারি ময়দানে কৃষকেরা সরে গেলে নির্ধারিত দিনের আগেই সরকার তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি। তবে সরকারের সঙ্গে কোনও চুক্তিভিত্তিক বার্তালাপে যেতে নারাজ কৃষকেরা। সরকারের তরফে দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হলে প্রতিবাদ মিছিল আরও ভয়ঙ্কর রূপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি কৃষকদের।

এদিন সকালে টিকরি সীমান্তে গুরু নানক জয়ন্তি উপলক্ষ্যে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন কৃষকেরা। এই পবিত্র উৎসবে একে অপরের হাতে তুলে দেন প্রসাদ এবং প্রসাদ বিতরণ করা হয় নিরাপত্তা কর্মীদেরও। গত শুক্রবার কয়েক'শো কৃষক দিল্লিতে প্রবেশ করেন এবং শান্তিপূর্ণভাবে তারা মিছিল করেন নিরানকারী মাঠে। এরপরই তাদের আটকাতে জলকামান, কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়া হয়।